Berger Paint

ঢাকা, শুক্রবার   ০৯ জুন ২০২৩,   জ্যৈষ্ঠ ২৬ ১৪৩০

ব্রেকিং:
চট্টগ্রাম, গাজীপুর, কক্সবাজার, নারায়ানগঞ্জ, পাবনা, টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ ব্যুরো / জেলা প্রতিনিধি`র জন্য আগ্রহী প্রার্থীদের আবেদন পাঠানোর আহ্বান করা হচ্ছে। শিক্ষাগত যোগ্যতা- স্নাতক, অভিজ্ঞদের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল যোগ্য। দৈনিক প্রতিদিনের চিত্র পত্রিকার `প্রিন্ট এবং অনলাইন পোর্টাল`-এ প্রতিনিধি নিয়োগ পেতে অথবা `যেকোন বিষয়ে` আর্থিক লেনদেন না করার জন্য আগ্রহী প্রার্থীদের এবং প্রতিনিধিদের অনুরোধ করা হল।
সর্বশেষ:
মেসির অভিষেক ম্যাচের টিকিটের দাম ১০ লাখ টাকা! জেলায় জেলায় বিদ্যুৎ অফিসের সামনে বিএনপির অবস্থান পোশাক কারখানায় উৎপাদন ব্যাহত, রেশনিং পদ্ধতিতে লোডশেডিংয়ের পরামর্শ ভারতীয় পেঁয়াজ পৌঁছতেই দেশি পেঁয়াজ ৪০ টাকায় বিক্রি দুই মাসে হিট স্ট্রোকে ২০ জনের মৃত্যু: দুর্যোগ ফোরাম এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ১৭ আগস্ট, রুটিন প্রকাশ

জুম পাহাড়ের জীবন ধারা

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি 

প্রকাশিত: ১৪ নভেম্বর ২০২১  

ছবি- সংগৃহীত।

ছবি- সংগৃহীত।

পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর অধিকাংশই জুম চাষের ওপর নির্ভরশীল। পাহাড়ে জুমের ফসল ফলিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন তারা।

 

পাহাড়ে চাষাবাদ করার সময় মাটি থেকে প্রায় আড়াই-তিন ফুট উঁচুতে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে মাচাং ঘর বানান জুমিয়ারা। এখানেই কাজের ফাঁকে খাওয়া-দাওয়া পর্বটি সেরে একটু জিরিয়ে নেন তারা। চাষাবাদ করতে ভোরে ঘর থেকে বের হন জুমিয়ারা। চলে আসেন উঁচ-নিচু সবুজে ঘেরা পাহাড়ে।

 

 বিক্রির জন্য মারফা, কচু, বেগুন, ভুট্টা, আদা, হলুদ, বাঁশ, তিত করলাসহ নানা রকম শাকসবজি নিয়ে দূর-দূরান্ত থেকে হাট-বাজারে আসেন। পুরুষের চেয়ে পাহাড়ি নারীরা বেশি পরিশ্রমী। সংসার সামাল দেওয়া, জুম চাষ করা এবং জুম থেকে ঝুঁড়িতে করে কৃষিপণ্য মাথায় নিয়ে হাট-বাজারে ছুটে যান তারা।

 

পাহাড়ের স্থানীয় খাবারের তালিকায় যে নামটি প্রথমে আসে সেটি হলো কচি বাঁশ। হরেক পদের খাবারে বাড়তি মাত্রা যোগ করে এটি। মাংস কিংবা সবজি- বাঁশ থাকবেই। এছাড়া বাঁশ সিদ্ধ কিংবা বাঁশ দিয়ে রান্না করা ডাল ভোজনরসিকের ষোলআনা পূর্ণ করে।
 

এই বিভাগের আরো খবর