ধর্ষণ প্রতিরোধে রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ করতে হবে
মো: জিল্লুর রহমান
প্রকাশিত: ১১ অক্টোবর ২০২০

মো: জিল্লুর রহমান। ছবি- প্রতিদিনের চিত্র
বাংলাদেশে ধর্ষণ বাড়ছে, বাড়ছে ধর্ষণের পর হত্যা৷ একই সঙ্গে বাড়ছে নিষ্ঠুরতা৷ আর এই ধর্ষণের সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওয়তায় তেমন আনা যাচ্ছে না বলাই চলে৷ এর অনেক কারণ আছে, রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা ও দাপট তার একটি, তাই এটি অপ্রতিরোধ্য ও অনিয়ন্ত্রিত।
নিঃসন্দেহে ধর্ষণ একটি জঘণ্য ঘৃণ্য অপরাধ। কারও ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু নরপশুর হায়েনার মতো হিংস্র ও সহিংস আচরণ। প্রচলিত আইনে এর সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। অথচ আমাদের দেশে এই ঘৃণ্য অপরাধটাই সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর বিরুদ্ধে জোড়ালো কোন প্রতিবাদ নেই, প্রতিরোধ নেই, নেই আইন কার্যকর করার কোনও বিশেষ ব্যবস্থা। ক্ষমতার প্রভাব ও পৃষ্ঠপোষকতা, বিচারহীনতার সংস্কৃতি, পারিবারিক মূল্যবোধের অভাব এবং বিচার প্রক্রিয়া নারী সংবেদনশীল করতে না পারাসহ সামাজিক রাজনৈতিক উদাসীনতার সুযোগে ধর্ষকরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।
গত ২৫ সেপ্টেম্বর সিলেটের এমসি কলেজে স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে দলবেঁধে ধর্ষণ করা হয়েছে৷ এ ঘটনায় কিছু ছাত্র নামধারী অসভ্য জানোয়ারদের কুকর্মের জন্য সারা জাতি লজ্জিত ও স্তম্ভিত। ভুক্তভোগী নারীকে সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা নেই। এ ধরণের জঘন্য ও অমানবিক অপরাধের যন্ত্রণা ভুক্তভোগী ছাড়া অন্য কারও পক্ষে উপলব্দি করা সত্যিই কঠিন। এই ঘটনায় যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে, তারা সবাই রাজনৈতিক দলের পৃষ্ঠপোষক ও রাজনীতির সঙ্গে কোন না কোনভাবে সম্পৃক্ত। এর আগে খাগড়াছড়িতে ডাকাতি করতে ঘরে ঢুকে প্রতিবন্ধী এক কিশোরীকে ধর্ষণ করা হয়েছে। দেখা যাচ্ছে, নারীরা স্বামীর সঙ্গে থাকলেও নিরাপদ নয়, এমনকি ঘরে থাকলেও নয়। এছাড়া, নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নে এক গৃহবধূকে বিবস্ত্র করে শ্লীলতাহানি ও নির্যাতন করেছে দুর্বৃত্তরা। তারা ঐ ঘটনার ভিডিও করেছে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়েও দিয়েছে। নারী আজ রাজনৈতিক দুর্বৃত্ত, এমনকি পুলিশের অসহযোগিতার কারণেও নিরাপত্তাহীন!
উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, করোনাকালীন সময়েও নারী নির্যাতন ও ধর্ষণও যেন বাংলাদেশে মহামারী হয়ে দেখা দিয়েছে। এমন কোনও দিন নেই যেদিন সংবাদপত্রে ৪-৫টি ধর্ষণের ঘটনার খবর প্রকাশিত হচ্ছে না। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্য মতে, গত অগাস্ট মাসেই ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ২৪৯ জন নারী ও শিশু। এরমধ্যে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৩২ জন। বেশিরভাগ ধর্ষণের ঘটনার খবরই কিন্তু সংবাদপত্রে আসে না। সামাজিক মর্যাদাহানিসহ অনেক সময় রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতার কারণে ঘটনাগুলো ধামাচাপা দেয়া হয়। আর সংবাদপত্রে যেসব ঘটনা প্রকাশিত হয়, তারও অনেক সীমাবদ্ধতা থাকে। হয়তো বড়জোর মামলা হয়। কিন্তু এসব মামলার নিষ্পত্তি হয় খুবই কম। আর বিচার, সাজা? এমন রেকর্ড খুবই কম!
যৌন হয়রানি ও ধর্ষণের মতো ঘটনাগুলোকে উপেক্ষা করার কোনও সুযোগ নেই। ধর্ষণের ফলে শুধু একটি নারীই ধর্ষিত হয় না, ধর্ষিত হয় নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সমগ্র সমাজ। কারণ, ধর্ষণ মানবতার অপমান। পুরো সভ্যতার জন্যই মানহানিকর। খুনের ক্ষমা আছে, ধর্ষণের নেই৷ অপরাধ স্বীকার করলে খুনিকে ক্ষমা করা যেতে পারে, সাজা লঘু করা হয়। তার সংশোধনের সুযোগও গ্রাহ্য৷ কিন্তু ধর্ষণকারীর বেলায় সেটা বিবেচনা করা হয় না৷ কঠোরতম শাস্তিই তার প্রাপ্য হয়।
যার প্রবল ক্ষমতা আছে সে এক ধরনের বিচারহীনতার সুবিধা ভোগ করে৷ সেই সুবিধা তাকে নানা অপকর্মে প্ররোচিত করে৷ এর মধ্যে ধর্ষণ একটি৷ এর জন্য বর্তমান অবক্ষয়গ্রস্ত দলীয় রাজনীতি সবচেয়ে বেশি দায়ী। ক্ষমতার সুবিধা নিতে দলে দুর্বৃত্ত অপরাধীরা নেতৃত্বের আসন পর্যন্ত বাগিয়ে নেয়। যখনই কারো অপরাধের খবর ফাঁস হয়ে হয়ে যায়, তখন বলা হয়, সে আসলে আমাদের দলের কেউ নয় অথবা অনুপ্রবেশকারী। এটা রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব ছাড়া আর কিছুই নয়।
ক্ষমতায় থাকা একটা দলের কেউ যখন খুন ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ করে, তারপরও দল লজ্জিত হয় না। কোনো অনুতাপও দেখা যায় না। দলে যেন এ ধরনের দুর্বৃত্তরা স্থান না পায়, সে ব্যাপারে সতর্কতা ও কঠোর অঙ্গীকারও দেখা যায় না। আসলে আমাদের রাজনৈতিক ব্যবস্থাটাই পচে গেছে। যে রাজনীতি মানুষকে স্বপ্ন দেখাবে, সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাবে, মানুষের পাশে থাকবে— তাদের মধ্যে কেউ কেউ এখন দুর্বৃত্ত হয়ে উঠছে, খুন-ধর্ষণ-চাঁদাবাজির মতো অপরাধ করছে। আসলে পুরো রাজনীতিই বর্তমানে দুর্বৃত্তকবলিত হয়ে পড়েছে। অপরাধীদের প্ল্যাটফরম হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন অঙ্গসংগঠন। যেকারণে মাদক ব্যবসা, অবৈধ ক্যাসিনো ব্যবসা, চাঁদাবাজি, অর্থপাচার, খুন, রাহাজানির অভিযোগে তারা গ্রেফতার হন, ধর্ষণের ঘটনায় আসামি হন। আজ আদর্শিক চর্চা নেই বলেই রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত দুর্বৃত্তরা একের পর এক ধর্ষণ ঘটাচ্ছে। তারাই আবার বিচারহীনতার সংস্কৃতির প্রভাবে রাজনৈতিকভাবে পার পেয়ে যাচ্ছে।
আর আমাদের অনেক তথাকথিত নেতারাই আজ পরম যত্নে এই দুর্বৃত্ত উৎপাদনের কারখানটাকে হৃষ্টপুষ্ট করে রেখেছেন। নৈতিক অবক্ষয়ের জন্য যেখানে হাজার হাজার নেতাকর্মীকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করার কথা, সেখানে তারা এই কাজটি না করে তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেন, তাদের অপরাধ মুছে দেওয়ার ব্যবস্থাও করেন। প্রখ্যাত ইয়াবা ব্যবসায়ী হন সেলিব্রিটি নেতা, চাদাঁবাজ মাফিয়া গডফাদাররা পর্যন্ত বড় কোনো অপরাধ না ঘটালে দলের সদস্যপদও হারান না। এমনকি ধরা পড়লেও আইন-আদালত-প্রশাসন তাদের পক্ষেই ভূমিকা পালন করে। এই দুর্বৃত্তরাই রাজনৈতিক দলের হাত ধরে সাদা পাঞ্জাবি পরে একদিন জনপ্রতিনিধি হয়ে যান। সব বড় রাজনৈতিক অপরাধীর প্রতিষ্ঠার পেছনে আছে এমন অনেক লুকানো অপরাধের গল্প, নষ্ট রাজনীতির পাপ!
সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, এই ঘৃণ্য অপরাধের বিরুদ্ধে, অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে, সামাজিক অনাচারের বিরুদ্ধে যাদের রুখে দাঁড়ানোর কথা, প্রতিবাদ করার কথা, সেই রাজনৈতিক নেতাকর্মীরাই এই ধর্ষণের পিছনে তাল মেলাচ্ছেন। নিজেরাই ধর্ষক হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছেন, কখনও আড়ালে আবডালে আবার কখনও প্রকাশ্যে!
লক্ষ্য করলে দেখা যায়, রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠনের কর্মীদের দ্বারা বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ ক্যাম্পাসে ধর্ষণ বা দলগত ধর্ষণের ঘটনা গত তিন দশক ধরেই ঘটছে। যখন যে সরকার ক্ষমতায় থাকে তখন সেই দলের ছাত্রনেতাদের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ ওঠে। তারা এতটাই বেপরোয়া ও ক্ষমতাধর থাকে যে, তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে—এমনটি তারা মনে করে না। তাইতো তারা স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে ধর্ষণের দুঃসাহস দেখায়।
১৯৯৮ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষণের ঘটনায় দেশের সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস উত্তাল হয়ে ওঠে। তৎকালীন এক ছাত্রনেতা ধর্ষণের সেঞ্চুরির স্বঘোষিত ঘোষণায় সারা দেশে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। সেসময় প্রায় ছয় মাস বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস বন্ধ থাকে। আন্দোলনের একপর্যায়ে ঐ তথাকথিত ছাত্র নেতা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। এরপর আর তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এরপর ২০০০ সালে থার্টি ফার্স্ট নাইটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বাঁধন নামে এক ছাত্রীকে লাঞ্ছিত করা হয়। তখনও রাজনৈতিক ছাত্রনেতাদের বিরুদ্ধে তাকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ ওঠে। এরপর থেকেই থার্টি ফার্স্ট নাইটে ছাত্রীদের হলের বাইরে আসা বন্ধ করা হয়। এমনকি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেও কোনো তরুণীকে থার্টি ফার্স্টের কর্সূচিতে অংশগ্রহণ বন্ধ করে দেওয়া হয়। একইভাবে, ২০১৭ সালে মিরপুর সরকারি বাংলা কলেজের তৎকালীন এক ছাত্র নেতার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তোলেন ঐ দলেরই এক নেত্রী।
আমাদের থানা, পুলিশ, আইন, তদন্ত, বিচারপ্রক্রিয়া কোনো কিছুই নারীর প্রতি সংবেদনশীল নয়। বরং তা অনেকটাই ধর্ষকবান্ধব। প্রচলিত বিচার প্রক্রিয়ায় ভুক্তভোগী নারীকেই ধর্ষণ-প্রমাণের যাবতীয় দায় বহন করতে হয়। ভুক্তভোগীর প্রতি অশালীন মন্তব্য, সাক্ষ্য সংগ্রহে গাফিলতি, তদন্তে দেরি, প্রতিপক্ষের কাছ থেকে টাকা খেয়ে অথবা ভুক্তভোগীর কাছে টাকা না পেয়ে মনগড়া প্রতিবেদন দাখিল ইত্যাদি নানা অসংগতি রয়েছে। বিচার পাওয়ার গোটা প্রক্রিয়াটিই এমন জটিল রাজনৈতিক আবর্তে রাখা হয়েছে যাতে মেয়েটি ভয় পেয়ে, হতাশ হয়ে হাল ছেড়ে দেয়। এসব নিয়ে গত তিন দশক ধরে অনেক আলাপ-আলোচনা হয়েছে, অনেক সুপারিশ বিধি পদ্ধতি জারি করা হয়েছে। কিন্তু ধর্ষণ তাতে কমেনি। ধর্ষকের শাস্তিও নিশ্চিত করা যায়নি।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের হিসাবে বিগত পাঁচ বছরে ৩ হাজার ৫৮৭ জন নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন, পুলিশ সদর দপ্তরের হিসাবে সেই একই সময়ে ধর্ষণসংক্রান্ত মামলা হয়েছে ১৯ হাজারের বেশি; গড়ে প্রতিদিন ১১টি মামলা হচ্ছে। কিন্তু সেই তুলনায় ধর্ষণ মামলায় আসামিদের হার অত্যন্ত কম। ঢাকা জেলার পাঁচটি নারী নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে প্রায় ১৫ বছরে (২০০২-১৬) আসা ধর্ষণসংক্রান্ত পাঁচ হাজারের মতো মামলার পরিস্থিতি অনুসন্ধান করে দেখা গেছে, নিষ্পত্তি হওয়া মামলাগুলোর মাত্র ৩ শতাংশের সাজা হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ধর্ষণের এ ব্যাপকতার পেছনে অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে, সামাজিক মূল্যবোধের অবনতি আর রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা ও দাপটের প্রভাবে অপরাধীর শাস্তি না হওয়া এ জন্য দায়ী। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নির্লিপ্ততাও এ জন্য দায়ী। নারী নির্যাতন প্রতিরোধে যথেষ্ট শক্তিশালী আইন থাকা সত্ত্বেও রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায় নির্যাতনকারীরা বিভিন্ন উপায়ে পার পেয়ে যায়।
আমরা চাই অবিলম্বে ধর্ষণের মহামারী বন্ধ হোক। সরকারের প্রথম এবং প্রধান এজেন্ডা হোক দেশ রাজনৈতিক ভেলকিবাজি ও পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ করা। এ জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে অবশ্যই কঠোর হতে হবে এবং রাজনৈতিক অঙ্গীকার ঘোষণা করতে হবে। রাজনৈতিকভাবে এমন কঠোর বার্তা দিতে হবে, যাতে ধর্ষকদের যেমন দলে ঠাঁই নেই, তেমনি অপরাধ প্রকাশ পেলেও কোন রক্ষা নেই। সে যে পর্যায়ের নেতা নেত্রীই হোক, তাকে কঠিন শাস্তি পেতেই হবে। তখন স্বামী, ভাই, বাবার কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে কিংবা ঘরে ঢুকে নারীকে দলগতভাবে ধর্ষণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হবে।
লেখক: ব্যাংকার ও কলাম লেখক, সতিশ সরকার রোড, গেণ্ডারিয়া, ঢাকা।
- স্বামী মারা যাওয়ার কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে স্ত্রীর মৃত্যু
- ‘আগামী পাঁচ বছরে যুব উন্নয়নে ৫হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ করা হবে’
- কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব!
- সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পাশে জেসিআই ঢাকা এস্পায়ার
- বানিাচংয়ে বজ্রপাতে ২ কৃষকের মৃত্যু
- ডোমারে পলিব্যাগে মোড়ানো নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
- সরকারী কর্মকর্তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে প্রতারণা, অবশেষে পুলিশের কাছে গ্রেফতার
- খানসামায় ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
- বিরামপুরে ফুটওভার ব্রীজের অভাবে, ঘটতে পারে দূর্ঘটনা
- ‘মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে’
- হিরো আলমকে নিজের গাড়ি উপহার দিতে চান হবিগঞ্জের শিক্ষক
- প্রকাশ্যে নাচের শাস্তি ১০ বছর কারাদণ্ড
- মিয়ানমারের উপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের জন্য ৪.৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন দিল আইএমএফ
- উপনির্বাচন: ৬ আসনে ভোটগ্রহণ চলছে
- আজকের ছাত্রছাত্রীরা প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশের কারিগর- বীর বাহাদুর
- দুই শিশু ও স্ত্রী হত্যা : প্রকৌশলী রাকিবের মৃত্যুদণ্ড
- নাসিরনগরে একরাতে ৩০সিএনজিতে ডাকাতি, পুনরায় প্রস্তুতিকালে অস্ত্রসহ ৬ ডাকাত আটক
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের চুক্তি স্বাক্ষর
- সড়ক নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
- রাজাপুরে জরাজীর্ণ পোস্ট অফিসে ঝুঁকি নিয়ে চলছে কাজ!
- আক্কেলপুর সরকারি মুজিবর রহমান কলেজের অধ্যক্ষের বিদায় সংবর্ধনা
- কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের উদ্যোগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ বিতরন
- ২৯ দিনে মেট্রোরেলের আয় ২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা
- ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়াতে মুসলিম উম্মাহর প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- বড় প্রতিশোধ নিচ্ছে রাশিয়া: জেলেনস্কি
- ১৪ বছরে বাংলাদেশ বদলে গেছে : প্রধানমন্ত্রী
- খাগড়াছড়িতে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনা সভা
- এরশাদকে নিয়ে মন্তব্যের জেরে সংসদে হট্টগোল
- মির্জাপুরে ফাঁস দিয়ে ভারতেশ্বরী হোমসের এক শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- ডায়াবেটিসের ফলে চোখে কী কী সমস্যা হতে পারে
- তারেক-জোবায়দাকে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় ১২তম বাংলাদেশ
- কুড়িগ্রাম নাগেশ্বরীতে কর্মচারী নিয়োগে অর্থ বাণিজ্যের অভিযোগ
- দিনের নির্দিষ্ট সময়ে খেতে হবে ফল
- জবিতে সেলিম আল দীনের নাটক ‘নিমজ্জন’ মঞ্চস্থ
- শেরপুরে খেতজুড়ে হলুদ সূর্যমুখী
- হোয়াটসঅ্যাপ আনছে চমকপ্রদ ফিচার
- আজকের ছাত্রছাত্রীরা প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশের কারিগর- বীর বাহাদুর
- দম ফুরিয়ে- হাঁটার পথ ধরেছে বিএনপি : রাজশাহীতে তথ্যমন্ত্রী
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া উপ-নির্বাচনে নিখোঁজ প্রার্থীকে খুঁজতে ইসির কঠোর নির্দেশ
- মির্জাপুরে এক বাড়িতে চুরি, প্রায় ২ লাখ টাকার মালামাল লুট
- বিএনপি আবার সুযোগ পেলে দশ ‘বাংলা ভাই’ বানাবে: রাজশাহীতে তথ্যমন্ত্রী
- ডেনমার্কে কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় বাংলাদেশের নিন্দা
- দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় ১২তম বাংলাদেশ
- চ্যানেল আই খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি আজহার হীরার শ্বাশুরী ইন্তেকাল করেছেন
- পশ্চিম তীরে ইসরাইলি সেনার গুলিতে ৯ ফিলিস্তিনি নিহত
- নাসিরনগরে একরাতে ৩০সিএনজিতে ডাকাতি, পুনরায় প্রস্তুতিকালে অস্ত্রসহ ৬ ডাকাত আটক
- মির্জাপুরে ফাঁস দিয়ে ভারতেশ্বরী হোমসের এক শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- রোহিঙ্গা কিশোর-কিশোরী পাচার চেষ্টা, নারীসহ গ্রেপ্তার ৩
- আক্কেলপুরে সরস্বতী পূজা উদযাপিত
- টঙ্গীতে পুনাকের পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ
- আক্কেলপুরে শেখ কামাল আন্তঃস্কুল ও মাদ্রাসা এ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতার সমাপনী
- কালীগঞ্জে নবাগত ইউএনও’র সাথে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময়
- জবিতে সেলিম আল দীনের নাটক ‘নিমজ্জন’ মঞ্চস্থ
- অভিবাসনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা দ্বিতীয় স্থানে
- দিনের নির্দিষ্ট সময়ে খেতে হবে ফল
- হিরো আলমকে নিজের গাড়ি উপহার দিতে চান হবিগঞ্জের শিক্ষক
- বাংলাদেশে ই-কমার্সের সমস্যা ও সম্ভাবনা
- শীতকালীন প্রকৃতি ও মানব জীবনের পরিবেশ দর্শন
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা
- প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষায় জীববৈচিত্র্যের ভূমিকা
- বাঙালির জাতীয় জীবনে গৌরবময় ও ঐতিহ্যপূর্ণ দিন ২১ ফেব্রুয়ারি
- ‘বিজয় দিবস’ আনন্দ ও আত্ম জিজ্ঞাসার প্রশ্নে
- জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি: শেখ হাসিনা দীর্ঘজীবী হোন
- হারিয়ে যেতে বসেছে যৌথ পরিবারের সুবিধা ও বন্ধন
- পথশিশুর ঠিকানা কি পথেই থেকে যাবে?
- সমাজের এক নিবেদিত প্রাণ শাপলা ত্রিপুরা
- উহান থেকে ঢাকা : প্রসঙ্গ কোভিড-১৯
- জাতির জনকের জন্ম শত বার্ষিকী, কিছু কথা কিছু প্রত্যাশা
- ঢাকাই জামদানির জানা-অজানা
- বহুমুখী প্রতিভাময়ী কুসুম কুমারী দাশ
- ত্রিপুরা জনগোষ্ঠী ও সমকালীন ভাবনা