Berger Paint

ঢাকা, শনিবার   ০৩ জুন ২০২৩,   জ্যৈষ্ঠ ১৯ ১৪৩০

ব্রেকিং:
চট্টগ্রাম, গাজীপুর, কক্সবাজার, নারায়ানগঞ্জ, পাবনা, টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ ব্যুরো / জেলা প্রতিনিধি`র জন্য আগ্রহী প্রার্থীদের আবেদন পাঠানোর আহ্বান করা হচ্ছে। শিক্ষাগত যোগ্যতা- স্নাতক, অভিজ্ঞদের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল যোগ্য। দৈনিক প্রতিদিনের চিত্র পত্রিকার `প্রিন্ট এবং অনলাইন পোর্টাল`-এ প্রতিনিধি নিয়োগ পেতে অথবা `যেকোন বিষয়ে` আর্থিক লেনদেন না করার জন্য আগ্রহী প্রার্থীদের এবং প্রতিনিধিদের অনুরোধ করা হল।
সর্বশেষ:
রাজধানীতে বাড়ির উঠানে পুঁতে রাখা কানাডা প্রবাসী নারীর মরদেহ উদ্ধার পে-স্কেল না হলেও সরকারি কর্মচারীদের বেতন বাড়বে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এরদোয়ানের ফোন বিএনপি নেতা খায়রুল কবিরের বাড়িতে আগুন নাইজেরিয়ার কাছে হেরে বিদায় স্বাগতিক আর্জেন্টিনার বিদ্যুতের ঘাটতি ৩০০০ মেগাওয়াট, সারা দেশে লোডশেডিং

নিজের পুরোনো হৃৎপিণ্ড দেখতে গেলেন জাদুঘরে

সংবাদ বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: ২৩ মে ২০২৩  

 

নিজের হৃৎপিণ্ড বাস্তবে কি কেউ দেখার সুযোগ পায়? অধিকাংশের উত্তর হবে ‘না’। কিন্তু ৩৮ বছর বয়সী জেনিফার সাটনের উত্তর হচ্ছে ‘হ্যাঁ’। যুক্তরাজ্যের হ্যাম্পশায়ারের রিংউডের বাসিন্দা এ নারী নিজের হৃৎপিণ্ড দেখার সুযোগ পেয়েছেন। শুধু তিনি নন, অন্যরাও যেন এটি দেখতে পারে সেজন্য তা রাখা হয়েছে লন্ডনের হান্টেরিয়ান মিউজিয়ামে। অপসারণের ১৬ বছর পর নিজের হৃৎপিণ্ড দেখার সুযোগ পেয়ে আপ্লুত হয়ে পড়েন তিনি। এ অনুভূতিকে বলছেন

 

‘অবিশ্বাস্য পরাবাস্তব’। ২২ বছর বয়সে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া জেনিফার শরীর চর্চার সময় সামান্য অস্বস্তি অনুভব করেন। অস্বস্তি নিয়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন তিনি। পরীক্ষার পর জানা গেল, তিনি কার্ডিওমায়োপ্যাথিতে আক্রান্ত। যদি তার হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন করা না হয় তবে তার মৃত্যু হতে পারে। এরপর ২০০৭ সালে তার হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন করা হয়।

 

হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের পর থেকেই ব্যস্ত জীবন পার করছেন জেনিফার। এতদিন পর জাদুঘরে দেখতে এসেছেন নিজের হৃৎপিণ্ড। এসেই স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন। তিনি জানান, বয়ামে রাখা এ হৃৎপিণ্ড দেখতে তার খুবই অদ্ভুত লাগছে। যদিও এটি তাকে বাঁচিয়ে রেখেছিল ২২ বছর। এখন তিনি অঙ্গদানের প্রচারে সম্ভাব্য সব কিছু করতে চান। কেননা, হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে তার জীবনে বিয়ের মতো সুন্দর মুহূর্ত এসেছে। সূত্র: এনডিটিভি।

এই বিভাগের আরো খবর