বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক দর্শন
চন্দন কুমার পাল
প্রকাশিত: ২৬ আগস্ট ২০২০

ছবি- সংগৃহীত
এই শোকের মাসে গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারে সকল শহীদদের। বঙ্গবন্ধু আমাদেরকে উপহার দিয়েছেন একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র। পশ্চিম পাকিস্তানের শোষণের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়ে এদেশকে মুক্ত করেছেন পাক হানাদারদের থেকে। তিনি স্বপ্ন দেখতেন সোনার বাংলা গড়ার। যেখানে থাকবে না ক্ষুধা-দারিদ্র্য এবং শোষণমুক্ত একটি সমাজ গড়া ছিল তাঁর স্বপ্ন। তিনি দুখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো স্বপ্ন দেখেছিলেন। তিনি গ্রাম বাংলার মানুষের দুঃখ- কষ্ট বোঝার জন্য পায়ে হেটে, ভ্যান-টিক্সায় চড়ে এমনকি ট্রেনের তৃতীয় শ্রেণিতে ভ্রমণ করেছেন।
তিনি মূলত সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিতে বিশ্বাসী ছিলেন কিন্তু তাঁর সমাজতন্ত্র ধ্রুপদি মার্কসবাদী সমাজতন্ত্র ছিল না। সেই ১৯৫২ সালের চীন ভ্রমণের থেকে তিনি বাংলাদেশে এই অর্থনৈতিক ব্যাবস্থা গড়ে তুলতে চেয়েছেন। তিনি চীনের কমিউনিস্টেদর মত একনায়কতন্ত্র সমাজতন্ত্র চাননি, তিনি চেয়েছিলেন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সকল দেশপ্রেমিক নাগরিকদের নিয়ে একটি অন্যন্য সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি গড়তে যেখানে থাকবে না কোন শোষণ, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। তিনি সমাজের বৈষম্য দেখতে পারতেন না তাই বিভিন্ন আন্দোলনের মাঝে বৈষম্যের চিত্র তুলে ধরেছেন এবং বৈষম্য দূরীকরণের চেষ্টা করেছেন। সমাজে অল্প লোকের হাতে ব্যাংক-বীমা-বৃহৎ ও ভারী শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য, শত শত বিঘা জমি ইত্যাদি কেন্দ্রীভবনের বিরোধী ছিলেন। ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা, ১৯৬৯-এর ১১ দফা এবং ১৯৭০-এর নির্বাচনী ম্যানিফেস্টোতে এসব কথা বারবার এসেছে। তিনি ব্যক্তিমালিকানায় সম্পদের সিলিং বা সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। ১৯৭২-এর সংবিধানে তা রয়েছে। সমবায় ও রাষ্ট্রীয় মালিকানাকে তিনি অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন। তিনি জনকল্যাণের জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য, বস্ত্র, গৃহ, কর্ম ও নিরাপত্তাকে বাজারের পণ্য নয় বরং প্রত্যেক নাগরিকের মৌলিক অধিকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলেন।
দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর অঙ্গীকার বাস্তবায়নে ছিলেন নির্ভীক। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় দারিদ্র্য দূরীকরনের লড়াইকে এগিয়ে নিয়ে যান বঙ্গবন্ধু। ভূমি ব্যবস্থাপনায় আমূল সংস্কার, শিল্প বিকাশে নয়া উদ্যোগ, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের প্রণোদনা প্রদান, কৃষির আধুনিকায়নে সমন্বিত কর্মসূচি গ্রহণ, সমবায় চেতনা বিকাশ শুরু করেছিলেন তিনি।
‘কেমন বাংলাদেশ চাই’ প্রসঙ্গে ১৯৭২ সালের ২৬ মার্চ প্রথম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বেতার ও টিভি ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমার সরকার অভ্যন্তরীণ সমাজ বিপ্লবে বিশ্বাস করে। এটা কোন অগণতান্ত্রিক কথা নয়। আমার সরকার ও পার্টি বৈজ্ঞানিক সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা করতে প্রতিশ্রুবদ্ধ। একটি নতুন ব্যবস্থার ভীত রচনার জন্য পুরাতন সমাজব্যবস্থা উপড়ে ফেলতে হবে। আমরা শোষণমুক্ত সমাজ গড়বো।’
আত্মনির্ভর জাতীয় বাজেট প্রণয়নে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে কার্পণ্য করেননি বঙ্গবন্ধু। সদ্য স্বাধীন দেশের বাজেটে সেই চিত্রই উঠে এসেছে। পুনর্বাসনের পাশাপাশি নতুন অবকাঠামো তৈরিতে আত্মনিমগ্ন করেছিলো বঙ্গবন্ধুর সরকার। সীমিত সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে বঙ্গবন্ধুর দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিচ্ছাপও পড়ে সরকারি নানা কর্মসূচিতে।
স্বাধীনতার পরবর্তীতে ১৯৭২ সালের ২৬ মার্চ জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে বঙ্গবন্ধু ব্যাংক, বীমা ও সব বৃহৎ শিল্প-কারখানাকে রাষ্ট্রীয়করণের ঘোষণা দেন এবং আরো জানান, শিল্প-কারখানার ম্যানেজমেন্ট বোর্ডে ৪০ শতাংশ শ্রমিক থাকবেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে বিলগ্নীকরণ করা হবে। ভূমি মালিকানার সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করে দেয়ার ঘোষণাও দেন। স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান (যেটি সংসদের প্রথম নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর অনুমোদন করেন) যথার্থ রূপে ও স্পষ্টভাবে বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক দর্শন নির্দেশিত ও প্রতিফলিত করেছিল।
আমাদের সুস্পষ্টভাবে মনে রাখা উচিত স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ পেয়েছিল একটি বিধ্বস্ত অর্থনীতি। অবকাঠামো ছিল দুর্বল, বেশির ভাগ সড়ক, বন্দর, সেতু ব্যবস্থা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল, সঙ্গে ছিল বহু বিধ্বস্ত শিল্প-কারখানা ও স্থবির হয়ে থাকা কৃষি খাত। স্বাধীনতার পর ধারাবাহিকভাবে দুবার বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত ফসল উৎপাদনে ব্যর্থ হয়। স্বাধীনতার অব্যাহতি পরেই ১৯৭২-৭৩ সালে বহির্বিশ্বের পরিস্থিতিও ছিল চরম প্রতিকূল। যেমন— বাংলাদেশের স্বাধীনতার মাত্র কয়েক দিনের মধ্যেই মার্কিন প্রশাসন গ্রহণ করে ‘স্মিথসোনিয়ান এগ্রিমেন্ট’। এর মানে হলো, গোল্ড থেকে ডলারকে পরিবর্তন করার যে একটা পরিমিত সমীকরণ (ইকুয়েশন) ছিল, সেটাকে বাদ দিয়ে দেয়া। ফলে যেটা হলো, ৩ ডলারের তেলের ব্যারেল হয়ে গেল ১১ ডলার। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে ৮০ ডলার করে আমরা যে গম কিনতাম, সেটা হয়ে গেল ২৪০ ডলার (প্রতি টন)। আমরা সার কিনতাম প্রতি টন ৮০ ডলার করে, সেটা হয়ে গেল ২০০ ডলার। পুরো বিশ্বে এবং উন্নত অর্থনীতিগুলোর অনেকগুলোয় আন্তর্জাতিকভাবে নজিরবিহীন মূল্যস্ফীতি দেখা দিল। নব্য স্বাধীন বাংলাদেশে দেখা দিয়েছিল দুর্ভিক্ষ। খাদ্যসঙ্কট এড়াতে তিনি অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের ওপর জোড় দিয়েছিলেন। অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষিতে ভর্তুকি এবং ভূমি মালিকানার সীনা নির্ধারণ করেছিলেন। ১৯৭২-১৯৭৩ সালে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পেলেও ১৯৭৫ সালের শুরুতে কৃষিভিত্তিক স্বনির্ভর অর্থনৈতিক ব্যাবস্থার জন্য ব্যপকভাবে মূল্যস্ফীতি হ্রাস পেতে থাকে।
দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক কার্যক্রম বৃদ্ধির জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার জন্য নির্দেশ দেন। বঙ্গবন্ধু সরকার ও পরিকল্পনা কমিশনকে নির্দেশ দিল পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় রিলিফের জন্য খাদ্য সরবরাহে স্বল্পমেয়াদি লক্ষ্য এবং পুনর্গঠন ও উন্নয়নে মধ্যম মেয়াদি লক্ষ্য নির্ধারণ করতে। বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক দর্শনের কিছু মধ্য-দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য ছিল— প্রথমত. স্ব-নির্ভরতা, যতটা সম্ভব দেশের সম্পদ ব্যবহার করা। দ্বিতীয়ত. বিদেশ ও দাতাদের কাছ থেকে শর্তহীন অর্থনৈতিক সহযোগিতাকে স্বাগত জানানো এবং ক্রমান্বয়ে এ ধরনের নির্ভরতা হ্রাস করা। তৃতীয়ত. ১৯৭৪ সালের শুরুতেই বেসরকারি খাতে বিনিয়োগের সীমা ২৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ কোটি টাকা করা হয়। কাজেই বেসরকারি খাতকে বঙ্গবন্ধু উপেক্ষা করেছেন, এটা কখনো বলা যাবে না।
বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কোন দেনা বহণ করতে অস্বীকার করেণ কারণ তিনি বলেছিলেন আমাদের এই রাষ্ট্র উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত নয় যে আমরা তার ঋণের ভার বহন করব। সাবেক ‘পাকিস্তান কনসোর্টিয়াম অব ডোনারস’-এর সদস্যরা ১৯৭৩ সালের মার্চে ঢাকায় বৈঠক করেন। আইনি ও তথ্যমূলক যুক্তিগুলো একই ছিল, আমরা আইনত উত্তরাধিকারী রাষ্ট্র ছিলাম না এবং তাই আমরা কোনো ঋণের জন্য দায়ী নই। ওই সময় পিটার কারগিল ছিলেন বিশ্বব্যাংক এশিয়ার জন্য ভাইস প্রেসিডেন্ট। তিনি যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠনের জন্য ঋণ প্রদান করতে চাইলে বঙ্গবন্ধু বলেন আমি ঋণ বা সাহায্য নিত প্রস্তুত কিন্তু সেই ঋণ হতে হবে শর্তহীন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে ঐই দেশগুলো থেকে ঋণ গ্রহণ করলে তাদের শর্তের কারণে দেশের সুষম উন্নয়ন সম্ভব ছিল না। এছাড়া তিনি ঋণ বা সাহায্যের কারণে অন্য দেশের বশ্যতা স্বীকার করতে চাননি। ১৯৭২ সালের ৭ জুন সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘দুনিয়ার সব দেশ থেকে আমি সাহায্য নিতে রাজি আছি। কিন্তু সে সাহায্য হবে শর্তহীন। শর্ত দিয়ে কারো কাছ থেকে ভিক্ষা আনতে পারব না। এমন কিছু আনতে চাই না যাতে ভবিষ্যতে আমাদের অসুবিধা হতে পারে। সেজন্য একটু আস্তে আস্তে চলি।’
যখন তিনি ডোনারদের ঋণে বিষয়টি সুন্দর ও সাবলীলভাবে সমাধান করতে পারলেন তখন সাংবাদিকেরা তাঁকে দেশের উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে জানতে চাইলেন। সাংবাদিকদের একটি প্রশ্ন ছিল আপনার সরকার সমস্যার সমাধান করতে পেরেছে, এখন আপনার এক নম্বর অগ্রাধিকার কী হবে? বঙ্গবন্ধু জবাব দিয়েছিলেন, “আমার কাছে এক নম্বর কোনো অগ্রাধিকার নেই; আমার কাছে ‘যৌথ এক নম্বর’ অগ্রাধিকার রয়েছে, সেটা হলো খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ।” তিনি এতটাই দূরদর্শী ছিলেন যে, যদি দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন না করে তাহলে আমদেরকে খাদ্যের জন্য অন্য দেশের মুখাপেক্ষী থাকতে হবে। তাই তিনি খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের জন্য সবচেয়ে বেশি জোড় দিয়েছিলেন এবং কৃষিখাতকে উন্নয়নের লক্ষ্যে সবরকম কর্মসূচী গ্রহণ করেছিলেন। এছাড়া তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে এই অল্প পরিমাণ ভূমিতে অধিক জনসংখ্যার অন্ন, বস্ত্র ও বাসস্থানের যোগান দেওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। তাই তিনি খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার সাথে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের কথা বলেছিলেন।
বঙ্গবন্ধু সরকারের ঘোষিত ১৯৭২ সালের ৫০০ কোটি টাকার প্রথম বাজেটে কৃষি ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ রাখার পর শিক্ষা ও সামাজকল্যাণে বরাদ্দ ছিল। সার ও শিশু খাদ্যের ওপর শুল্ক প্রত্যাহার করা ও তুলা থেকে তৈরি সুতার এবং পানির পাম্পের ওপর থেকে কর কমানোর সিদ্ধান্ত ছিল বাজেটে পুনর্গঠন প্রক্রিয়ার অংশ। সাধারণ জনগণ যাতে সহজে কাপড় সংগ্রহ করতে পারেন তার জন্য সুতি কাপড়ের ওপর কর ধার্য করা হয়েছিল কম।
জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সোনার বাংলা গড়ার জন্য কাজ করে চলছিলন কিন্তু এদেশের কিছু বিপথগামী ব্যক্তিরা ক্ষমতার লোভে অন্ধ হয়ে ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা বন্ধ করে দিয়েছিল। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার পিতার সোনার বাংলা গড়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বাংলাদেশ থেকে ক্ষুধা দারিদ্র্য নিরসনের জন্য বিশ্বদরবারে প্রসংশা পেয়েছেন। আমরা আশাবাদী যে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা এদেশকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলবে।
লেখকঃ সহকারী অধ্যাপক
ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগ
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়।
- স্বামী মারা যাওয়ার কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে স্ত্রীর মৃত্যু
- ‘আগামী পাঁচ বছরে যুব উন্নয়নে ৫হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ করা হবে’
- কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব!
- সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পাশে জেসিআই ঢাকা এস্পায়ার
- বানিাচংয়ে বজ্রপাতে ২ কৃষকের মৃত্যু
- ডোমারে পলিব্যাগে মোড়ানো নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
- সরকারী কর্মকর্তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে প্রতারণা, অবশেষে পুলিশের কাছে গ্রেফতার
- খানসামায় ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
- ডেনমার্কে কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় বাংলাদেশের নিন্দা
- স্মার্ট সিটি গড়তে প্রয়োজন স্মার্ট নাগরিক- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
- দারিদ্র্যপীড়িত কুড়িগ্রামে এক টাকার রেস্তোরাঁ- মিলবে ভাত-ডাল, মাছ-মাংস, সবজি
- ঘোড়াঘাটে ৫০ বাড়িতে আগুন, অজ্ঞাত ১২০০জনের বিরুদ্ধে মামলা
- গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল, আর্জেন্টিনার বিদায়
- নির্বাচন কমিশনের যে ক’টি আসন ইভিএম সম্ভব, আমরা সেটা মেনে নেবো- তথ্যমন্ত্রী
- নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ (হুজি’র) ০৬ সদস্য গ্রেফতার
- রোববার আরসিসির ৭টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রীকে বরণে প্রস্তুত রাজশাহী
- চলচ্চিত্রে সময় ও সমাজের সত্যকে তুলে ধরতে হবে- রবি উপাচার্য
- আইনপ্রণেতাকে বরখাস্ত করলেন জেলেনস্কি
- যাত্রী দুর্ভোগ ও সেবা না বাড়িয়ে ভাড়া বৃদ্ধি গ্রহনযোগ্য নয়- ক্যাব চট্টগ্রাম
- পাঠানের পর আসছে শাহরুখের ‘জাওয়ান’
- ক্যানসারের ঝুঁকি এড়াতে যে খাবারগুলি খাবেন
- নিজ গ্রামে সংবর্ধিত সিংড়ার মেয়ে বিচারপতি ফাহমিদা কাদের
- মায়ের আর্তনাদে প্রবাসীদের সহায়তায় মালদ্বীপ থেকে দেশে পাঠানো হলো শরিফের মরদেহ
- পাকিস্তানে এক ডলারের দাম ২৬৮ রুপি
- ভারতে হাসপাতালে আগুন, দুই চিকিৎসকসহ ৫ জনের মৃত্যু
- কাভার্ড ভ্যানের চাপায় মটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
- পাকিস্তানে সোনার দামে রেকর্ড, তোলায় ২ লাখ রুপির বেশি
- তিন কোটি পাঠ্য বই এখনো ছাপা বাকি
- ফিলিপাইনে ১৩শ টাকা কেজি পেঁয়াজ
- আজ রাজধানীতে বিএনপির পদযাত্রা বাড্ডা থেকে মালিবাগ
- হাইতির প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে হামলা
- পূর্ব জেরুজালেমে বন্দুক হামলায় নিহত ৭
- দম ফুরিয়ে- হাঁটার পথ ধরেছে বিএনপি : রাজশাহীতে তথ্যমন্ত্রী
- চ্যানেল আই খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি আজহার হীরার শ্বাশুরী ইন্তেকাল করেছেন
- পশ্চিম তীরে ইসরাইলি সেনার গুলিতে ৯ ফিলিস্তিনি নিহত
- জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত উৎসব ২৭-২৯ জানুয়ারি
- ‘রোহিঙ্গাদের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসীরা অনুপ্রবেশ করতে পারে’
- দম ফুরিয়ে- হাঁটার পথ ধরেছে বিএনপি : রাজশাহীতে তথ্যমন্ত্রী
- আপাতত বাংলাদেশে মুক্তি পাচ্ছে না পাঠান
- মির্জাপুরে এক বাড়িতে চুরি, প্রায় ২ লাখ টাকার মালামাল লুট
- রামগড়ে পারিবারিক কলহে শ্যালকের হাতে দুলাভাই খুন!
- ইসলাম বিরোধী শিক্ষা সিলেবাস বাতিল করতে হবে- ইসলামী ঐক্যজোট
- আশুগঞ্জ নৌবন্দরে নোঙর করেছে ভারতীয় রডবোঝাই জাহাজ
- রাজশাহীতে এবার নিপাহ ভাইরাসে শিশুর মৃত্যু
- চ্যানেল আই খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি আজহার হীরার শ্বাশুরী ইন্তেকাল করেছেন
- পশ্চিম তীরে ইসরাইলি সেনার গুলিতে ৯ ফিলিস্তিনি নিহত
- রোহিঙ্গা কিশোর-কিশোরী পাচার চেষ্টা, নারীসহ গ্রেপ্তার ৩
- নবাবগঞ্জে ২বছর পার হলেও মেলেনি ভুয়া সনদে চাকরি নেয়ার অভিযোগের তদন্ত প্রতিবেদন
- টঙ্গীতে পুনাকের পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ
- লালমনিরহাটের পাটগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
- আক্কেলপুরে সরস্বতী পূজা উদযাপিত
- বড়াইগ্রামে মাদকাসেবীরা ধ্বংস করে দিলো ২ বিঘার আম বাগান
- বোরো বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় আক্কেলপুরের কৃষকরা
- অভিবাসনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা দ্বিতীয় স্থানে
- মালদ্বীপে সাংবাদিক ইউনিট সম্পাদকের জন্মদিন উদযাপন: শুভার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত
- জয়পুরহাটে জিয়াউর রহমানের ৮৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ
- রাজশাহীতে বিএনসিসির রেজিমেন্ট ক্যাম্পিং উদ্বোধন
- দারাজের আট বছর পূর্তি উদযাপন
- সুতার দাম বেড়েছে
- করোনা পরিস্থিতিতে
৭ ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত - যুক্তরাজ্যে ৯৮ শতাংশ পণ্য রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
- গ্রাহকদের জন্য আরও উন্নত ইকোসিস্টেম তৈরিতে কাজ করবে দারাজ ও রেডএক্স
- গার্মেন্টস সীমিত পরিসরে চালু হচ্ছে আজ রোববার
- আগামী ১০ দিনের মধ্যে পেঁয়াজের বাজার স্বাভাবিক হবে: বাণিজ্যমন্ত্রী
- দাম কমেছে পেঁয়াজ রসুনের
- করোনায় মারা গেলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের উপদেষ্টা
- সব ধরনের ব্যাংক ঋণের সুদ দুই মাস স্থগিত
- সয়াবিন তেল, চিনির দাম বাড়ল
- সর্ববৃহৎ অনলাইন বইয়ের বাজার তৈরির লক্ষ্যে আসছে বইপল্লী ডট কম
- পেঁয়াজের কেজি ২১ টাকা!
- বিশ্বব্যাংক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
- বেড়েছে চালের দাম