সামাজিক অনুষ্ঠানে স্থবিরতা, কবে ফিরবে স্বাভাবিক ছন্দ
মো: জিল্লুর রহমান
প্রকাশিত: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০

মো: জিল্লুর রহমান। ছবি- প্রতিদিনের চিত্র
কফি হাউজের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই
আজ আর নেই,
কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেলগুলো সেই
আজ আর নেই।----
মান্নাদের গানের মতো সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোতে আগের মতো জৌলুষ ও আনন্দ উল্লাস নেই। করোনা ঝড়ের কবলে পড়ে পুরো বিশ্ব আজ স্থবির। চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া এই ভাইরাস ভয়াবহ রূপ ধারণ করছে। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। বিরাজ করছে যুদ্ধ-বিগ্রহ, দুর্ভিক্ষ, বিপ্লব কিংবা বিদ্রোহ কালের চেয়েও নিকৃষ্টতর পরিবেশ। থমকে দাঁড়িয়েছে সবকিছু। সবাই ভীত-বিহ্বল, উদভ্রান্ত। আজ থেকে ছয় মাস আগেও এই নিষ্ঠুর বাস্তবতার কথা মানুষ হয়তো কল্পনাও করতে পারেনি। কিন্তু আজ! প্রতিদিন, প্রতিমুহূর্তে বদলে যাচ্ছে চিরচেনা পৃথিবীর চেহারা। যার করাল গ্রাসের প্রভাব পড়ছে আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক জীবনের নানাবিধ অনুষ্ঠানে। পৃথিবীতে যে মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে এর প্রভাব অনেক গভীরে। এজন্য সভ্যতার গতি শুধু থেমেই যাবে না বরং পিছিয়ে দেবে কয়েক দশক। এর সাথে সংশ্লিষ্ট অনেকের জীবনের চাকা সম্পূর্ণভাবে বদলে গেছে।
করোনা নিয়ন্ত্রণে কঠোর ‘লকডাউন’ এখন আর নেই। তবে বিয়ের অনুষ্ঠানসহ সামাজিক অনুষ্ঠান স্থবির হয়ে আছে। আগস্ট মাসের মধ্যভাগ থেকে বিচ্ছিন্নভাবে শুরু হয়েছে সীমিত আকারের সামাজিক অনুষ্ঠানাদি। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কোন আনুষ্ঠানিকতা দৃশ্যমান নয়। ঘরোয়াভাবে সাদামাটা বিয়ের পাড়ি দিচ্ছেন অনেক বর-কনের অভিভাবকরা। কয়েক শর্তে কমিউনিটি সেন্টার খুলে দেয়া হয়েছে। তারপরও বিয়ে অনুষ্ঠান নিয়ে দোদূল্যমানতায় ভুগছে অভিভাবকরা। শুধু বিয়ে-শাদি নয়, জন্মদিন, কুলখানি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পিকনিক, আনন্দভ্রমন, মিলাদ মাহফিল, রাজনৈতিক সমাবেশ সবকিছুতেই শুনশান নীরবতা। নেই কোন বাড়তি উত্তেজনা ও আনন্দ উল্লাসের লেশমাত্র। চারদিকে শুধুই অজানা এক শঙ্কা, সন্দেহ ও ভীতিকর পরিবেশ।
মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ বাংলাদেশের প্রধান সামাজিক অনুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে মুসলমান সম্প্রদায়ের উৎসব ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহা ও ঈদে মিলাদুন্নবী। হিন্দু সম্প্রদায়ের দুর্গা পূজা, বৌদ্ধদের বুদ্ধ পূর্ণিমা, আর খ্রিস্টানদের বড়দিনও ঘটা করে পালিত হয়ে থাকে স্ব স্ব ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে। এই দিবসগুলোতে রাষ্ট্রীয় ছুটি থাকে। সার্বজনীন উৎসবের মধ্যে পহেলা বৈশাখ প্রধান। গ্রামাঞ্চলে নবান্ন, পৌষ পার্বণ ইত্যাদি লোকজ উৎসবের প্রচলন রয়েছে। এছাড়া স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস এবং ভাষা আন্দোলনের স্মরণে একুশে ফেব্রুয়ারি সাড়ম্বরে পালিত হয়। কিন্তু এ বছর করোনা ভাইরাস সংক্রমণের কারণে প্রত্যেকটি উৎসব নামমাত্র উদযাপন করা হয়েছে। নেই কোন আনন্দ উল্লাস, নেই কোন প্রাণের মেলবন্ধনের ছোঁয়া!
এদিকে বিয়ের মতো নানা সামাজিক আয়োজন ও অনুষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থনৈতিক দৈন্যদশা এখন চরমে। তারাও চাইছে বিয়ের মতো সামাজিক অনুষ্ঠান শুরু হোক। নানা সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান না হওয়ায় রেন্ট এ কার থেকে কোন গাড়ি ভাড়া যায় না। বিয়ের অনুষ্ঠানে দরকার হয় হলুদের ডালা, গায়ে হলুদ, বউ ভাত, চালুন কুলা, বরের গাড়ির চারদিকে ফুল দিয়ে সাজানো, বাসর ঘরে নববধূ ও বরের খাট সম্পূর্ণ ফুল দিয়ে সাজানো ইত্যাদি কিন্তু সব কিছুতেই স্থবিরতা। বিয়ে সামগ্রীর সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়িদের দিনকাল অনেকটাই বন্ধ হয়ে গেছে। ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের সাথে সংশ্লিষ্টদের নেই কোন হাঁকডাক ও বাড়তি চাহিদা।
কমিউনিটি সেন্টার কর্তৃপক্ষের মতে, স্বাস্থ্যবিধি এবং সামজিক দূরত্ব মেনে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ ডিসকাউন্ট দিয়েও বিয়ের মতো কোন সামাজিক অনুষ্ঠান হচ্ছে না। কেউ কেউ মাঝে মধ্যে খোঁজ খবর নিতে আসে, তবে কোন কারণে শেষ পর্যন্ত তারা পিছুটান দেন। সামাজিক অনুষ্ঠানের সাথে জড়িত বাবুর্চীদের দিনকাল অত্যন্ত খারাপ যাচ্ছে। বিয়ে-শাদি, জন্মদিন, কুলখানি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পিকনিক, আনন্দভ্রমন, মিলাদ মাহফিল, রাজনৈতিক সমাবেশ সবকিছুতেই বাবুর্চীদের একটা আলাদা কদর থাকে। নামকরা বাবুর্চীদের শিডিউল পাওয়া যেখানে বেশ কষ্টসাধ্য ব্যাপার ছিল, সেখানে এখন বাবুর্চীদের মতো অনেকেই নিষ্কর্ম বসে আছে। নিদারুণ কষ্টে দিনাতিপাত করছে তারা। তাছাড়া, যারা ডেকোরেটর বা ক্যাটারিং সার্ভিস ব্যবসার সাথে জড়িত, তারাও বেশ কষ্টের মধ্যে দিনাতিপাত করছে।
করোনার কারণে কোন অভিভাবক বিয়ের ঝুঁকি নিতে চাইছে না। তবে আগস্টের মধ্যভাগে কিছুটা পরিবর্তন আসে। কিছুদিন আগে অনলাইনে বিয়ের উদ্যোগ নেয়া হলেও তাতে বিয়ে নিবন্ধনকারী কাজীগণ আপত্তি তোলেন। বিয়ে অনুষ্ঠানে ভাটা পড়ায় কাজীদের দিনকালও ভাল যাচ্ছে না। তারা সরকারী কোন আর্থিক সহায়তা ও সুবিধা সরাসরি পান না। প্রত্যেক কাজীকে বছরে সাড়ে ১৬ হাজার টাকা নিবন্ধন ফি জমা দিতে হয় সরকারী কোষাগারে। তারা বিয়ের নিবন্ধনে চার লাখ টাকা পর্যন্ত দেনমোহরানা ধার্য হলে প্রতি হাজারে সাড়ে ১২ টাকা করে প্রায় পাঁচ হাজার টাকা ফিস (কমিশন) পান। চার লাখের ওপরে প্রতি লাখে এক শ’ টাকা হারে ফিস পান। কাজিদের মতে, বিয়ের দেন মোহরে চার লাখ টাকা খুব কমজনই ধার্য করেন। এর ওপরে দেন মোহরানা ধার্য করেন বিত্তশালী পরিবার। হিন্দু ধর্মাবলম্বীগণের বিয়েতে নির্দিষ্ট কোন ফিস নেই। মন্দিরে পুরোহিতগণ বর ও কনের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন। হিন্দুদের বিয়ের অনুষ্ঠানেও ভাটা পড়েছে। বর্তমানে মুসলিম ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বিয়েতে কার্ডের মাধ্যমে নিমন্ত্রণের প্রথা এখন খুব কম। সবই এখন ইন্টারনেট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। তারপরও কার্ডের দোকানগুলোতে অল্প হলেও কার্ড ছাপানো হতো। করোনাকালে কার্ড বিক্রিও একেবারেই নেই। ঘটকালির বিয়েতে ঘটকদের বাজারও বেশ মন্দা।
সামাজিক জীব হিসেবে মানুষে মানুষে যে কাছে আসা কাঙ্ক্ষিত, করোনাকালে দেখা যাচ্ছে সেই কাছে আসা নিয়েই যত ভয় ও শঙ্কা! কারণ, করোনা মানুষ থেকে মানুষেই সংক্রমিত হয়। ফলে পরস্পরের শারীরিক দূরত্ব জরুরি। সেক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি অনুসারে সঙ্গত কারণেই সকলকে সামাজিক বা শারিরীক দূরত্ব বজায় রাখতে হয়। এ থেকে পরস্পরকে ছয় ফুট দূরত্ব বজায় রাখার অভ্যাস গড়ে গড়ে তুলতে হচ্ছে। ফলস্বরুপ, সামাজিক জীবনযাপনের নতুন অনুষঙ্গ হতে যাচ্ছে 'সামাজিক দূরত্ব' বা 'পারস্পরিক বিচ্ছিন্নতা'। এ থেকে আমাদের মনের ভেতরে গেঁথে গেছে এক অজানা আতংক। ইদানিং অনেকেই বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান, বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, সভা-সমাবেশ, শপিংমলে যাওয়া এমনকি গণপরিবহনে চড়াও কমিয়ে দিচ্ছে।
আগস্ট মাসে সীমিত পরিসরে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় মাত্র চার শতাংশ বিয়ে হয়েছে বলে সংবাদমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। ঘরোয়া পরিবেশে ধর্মীয় রীতি মেনে নিবন্ধনের প্রয়োজনীয় কাজটি অনেকে সেরেছেন। বিয়ে অনুষ্ঠানে আড়ম্বর তো দূরে থাক, অনাড়ম্বর পরিবেশও ছিল না। যেসব পরিবারের সন্তানদের বিয়ের কথাবার্তা চালাচালি হচ্ছে তারাও দিনক্ষণ ঠিক করতে পারছে না। পাকা কথা হয়ে আছে এমন অনেক পরিবারের ভাষ্য, নভেম্বরের মধ্যভাগের পর থেকে ডিসেম্বরের শেষ ভাগের মধ্যে সাধারণত হবু বর হবু কনের পরিবারের সম্মতিতে তারিখ নির্ধারণ করা হয়। কারণ এই সময়টায় আবহাওয়ায় নাতিশীতোষ্ণ থাকে, যা বিয়ের জন্য উপযুক্ত সময়। আসলে বিয়ে অনুষ্ঠান তো আর চাট্টিখানি কথা নয়। খরচ আছে। উভয়পক্ষের পরিবারের আনুষঙ্গিক খরচের হিসাব আছে। আপ্যায়নের বিষয় আছে। কেনাকাটা আছে। কমিউনিটি সেন্টারে খোলা থাকলে কত মানুষের আয়োজন করা যাবে সামাজিক দূরত্ব কতটা মেনে চলা যাবে এসব নানা প্রশ্নের জট পাকছে। চাকুরীর মতো বর কনের বিয়েতেও জট পাকছে।
কাজীদের ভাষ্য, সেশন জট যানজটের মতো বিয়েতেও বিয়েজটও লেগেছে। যেন স্থবির অবস্থা। করোনা ভাইরাসের কারণে সব লন্ডভন্ড। কোন কিছুতেই যেন গতি আসছে না। সকলের মনেই এক অজানা শঙ্কা, কখন শেষ হবে এ মহামারীর তান্ডব, নবরূপে ফিরবে জীবনের স্বাভাবিক সাধ ও ছন্দ।
লেখক: ব্যাংকার ও কলাম লেখক, সতিশ সরকার রোড, গেন্ডারিয়া, ঢাকা।
- স্বামী মারা যাওয়ার কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে স্ত্রীর মৃত্যু
- ‘আগামী পাঁচ বছরে যুব উন্নয়নে ৫হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ করা হবে’
- কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব!
- সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পাশে জেসিআই ঢাকা এস্পায়ার
- বানিাচংয়ে বজ্রপাতে ২ কৃষকের মৃত্যু
- ডোমারে পলিব্যাগে মোড়ানো নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
- সরকারী কর্মকর্তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে প্রতারণা, অবশেষে পুলিশের কাছে গ্রেফতার
- খানসামায় ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
- লামায় উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন এলজিআরডি মন্ত্রী ও বীর বাহাদুর
- বাগমারায় চাঁদাবাজির অভিযোগে গোলাম সারওয়ারের বিরুদ্ধে মানববন্ধন, কুশপুত্তলিকা দাহ
- জয়পুরহাটে তারুন্যের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি শীর্ষক মতবিনিময় সভায় হুইপ স্বপন
- সালথার নবকাম পল্লী কলেজে নবীন বরণ ও পিঠা মেলা অনুষ্ঠিত
- আদিতমারীর তিস্তাপাড়ের শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
- বুড়িমারী স্থলবন্দরে শ্রমিকদের ধর্মঘট
- শেরপুরে পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের সাথে ট্রাফিক আইন সচেতনতামূলক কর্মশালা
- কুড়িগ্রামে দরজা জানালা বিহীন খোলা আকাশের নিচে আদর্শ সরঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়
- হরিরামপুরে আগুনে পুড়লো বন বিভাগের গাছ
- জুনে চালু হবে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিট
- এখন থেকে যারা বই লিখবেন সূত্র উল্লেখ করে দিবেন: শিক্ষামন্ত্রী
- মিয়ানমারের ৩৭ শহরে সামরিক আইন জারি
- নায়ক থেকে লেখক হয়ে আত্মপ্রকাশ করলেন চিত্রনায়ক ফেরদৌস
- দেশি জাল টাকা, রেভিনিউ স্ট্যাপ ও বিদেশী জাল মুদ্রাসহ গ্রেফতার ৪
- স্তন ক্যানসারের ৬ উপসর্গ দেখলেই সাবধান
- এমপি শুভ’র নিজ অর্থায়নে নির্মাণ করে দিলেন বেইলি ব্রিজ
- রামগড়ে পুনাক’র উদ্যোগে তৃতীয় লিঙ্গ ও অসহায় দুস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ
- প্রান্তিক মানুষের সেবায় এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সাফল্য ও ভূমিকা
- অদৃশ্য ক্ষমতাবলে আট বছর ধরে একই উপজেলায় কর্মরত সহঃ প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার
- কুবির শেখ হাসিনা হলের গ্যাস লিক, আতঙ্কে শিক্ষার্থীরা
- ইতালিতে অনিবন্ধিত অভিবাসীদের গ্রেফতারে তল্লাশি
- কাতার বিশ্বকাপের পর প্রথমবার মাঠে নামছে আর্জেন্টিনা
- প্রধানমন্ত্রী রাজস্ব সম্মেলন উদ্বোধন করবেন আজ
- আমিরের জায়গায় এবার শাহরুখ!
- আজ ঢাকাসহ ১০ বিভাগীয় শহরে বিএনপির সমাবেশ
- নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত ২৮ জেলা
- নাইজেরিয়ায় ব্যাপক সংঘর্ষ, ৪০ জনের বেশি নিহত
- ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত পার্বত্য মন্ত্রীর এপিএস- সাদেক হোসেন
- অমর একুশে মেলায় চার বইয়ের মোড়ক উন্মোচন তথ্যমন্ত্রীর
- পাঠ্যপুস্তক নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ালে ব্যবস্থা- তথ্যমন্ত্রী
- তথ্যমন্ত্রীর পিতার মৃত্যুবার্ষিকীতে ঢাকা ও চট্টগ্রামে দোয়া অনুষ্ঠিত
- এশিয়ার শীর্ষ ধনীর খেতাব হারালেন আদানি
- আজকের ছাত্রছাত্রীরা প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশের কারিগর- বীর বাহাদুর
- ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত পার্বত্য মন্ত্রীর এপিএস- সাদেক হোসেন
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া উপ-নির্বাচনে নিখোঁজ প্রার্থীকে খুঁজতে ইসির কঠোর নির্দেশ
- ঢাকায় আসছেন বেলজিয়ামের রানি
- বিরামপুরে ফুটওভার ব্রীজের অভাবে, ঘটতে পারে দূর্ঘটনা
- বিএনপি আবার সুযোগ পেলে দশ ‘বাংলা ভাই’ বানাবে: রাজশাহীতে তথ্যমন্ত্রী
- ডেনমার্কে কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় বাংলাদেশের নিন্দা
- দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় ১২তম বাংলাদেশ
- প্রান্তিক মানুষের সেবায় এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সাফল্য ও ভূমিকা
- মির্জাপুরে ফাঁস দিয়ে ভারতেশ্বরী হোমসের এক শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- নাসিরনগরে একরাতে ৩০সিএনজিতে ডাকাতি, পুনরায় প্রস্তুতিকালে অস্ত্রসহ ৬ ডাকাত আটক
- ঘাটাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি খান ফজলু, সম্পাদক বাদল
- শাহরুখের সিনেমায় আর গান গাইবেন না অভিজিৎ
- আজ ঢাকাসহ ১০ বিভাগীয় শহরে বিএনপির সমাবেশ
- আক্কেলপুরে শেখ কামাল আন্তঃস্কুল ও মাদ্রাসা এ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতার সমাপনী
- কালীগঞ্জে নবাগত ইউএনও’র সাথে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময়
- জবিতে সেলিম আল দীনের নাটক ‘নিমজ্জন’ মঞ্চস্থ
- নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত ২৮ জেলা
- বাংলাদেশে ই-কমার্সের সমস্যা ও সম্ভাবনা
- শীতকালীন প্রকৃতি ও মানব জীবনের পরিবেশ দর্শন
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা
- প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষায় জীববৈচিত্র্যের ভূমিকা
- বাঙালির জাতীয় জীবনে গৌরবময় ও ঐতিহ্যপূর্ণ দিন ২১ ফেব্রুয়ারি
- ‘বিজয় দিবস’ আনন্দ ও আত্ম জিজ্ঞাসার প্রশ্নে
- জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি: শেখ হাসিনা দীর্ঘজীবী হোন
- হারিয়ে যেতে বসেছে যৌথ পরিবারের সুবিধা ও বন্ধন
- পথশিশুর ঠিকানা কি পথেই থেকে যাবে?
- সমাজের এক নিবেদিত প্রাণ শাপলা ত্রিপুরা
- উহান থেকে ঢাকা : প্রসঙ্গ কোভিড-১৯
- জাতির জনকের জন্ম শত বার্ষিকী, কিছু কথা কিছু প্রত্যাশা
- ঢাকাই জামদানির জানা-অজানা
- বহুমুখী প্রতিভাময়ী কুসুম কুমারী দাশ
- ত্রিপুরা জনগোষ্ঠী ও সমকালীন ভাবনা