স্বপ্নের পদ্মাসেতু অর্থনৈতিক ভিত্তির চালিকাশক্তি
মো. জিল্লুর রহমান
প্রকাশিত: ২৪ জুন ২০২২

ছবি- প্রতিদিনের চিত্র।
নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মতো বিশাল কর্মযঞ্জ নির্মাণ করতে যাওয়ার কাজটি সহজ ছিল না। বিশ্বব্যাংকসহ আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাগুলো পদ্মাসেতু নির্মাণে অর্থবরাদ্দ করেও ঘুষ ও দুর্নীতির মতো মিথ্যা অভিযোগে তা প্রত্যাহার করেছিল। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক নানা ষড়যন্ত্র উপেক্ষা করে দেশীয় অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ ছিল প্রধান মন্ত্রীর অত্যন্ত দূরদর্শী ও বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত। তখন সরকার নিজস্ব অর্থায়নে এ বিশাল সেতু নির্মাণকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করে। এ চ্যালেঞ্জে বাংলাদেশই যে জয়লাভ করেছে, সেটি এখন আর স্বপ্ন নয়, দিবালোকের মতো বাস্তব।
পদ্মা সেতুর (মূল সেতু) দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার। দুই প্রান্তের উড়ালপথ (ভায়াডাক্ট) ৩ দশমিক ৬৮ কিলোমিটার। সব মিলিয়ে সেতুর দৈর্ঘ্য ৯ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার। পদ্মা সেতু প্রকল্পের ব্যয় হয়েছে ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা। ব্রিজটিতে মোট ৪২টি পিলার, ৪১টি স্প্যান এবং প্রত্যেকটি পিলারের নীচে ছয়টি পাইল আছে। পদ্মা বহুমুখী সেতুর কাজটি মূলত পাঁচটি ভাগে বিভক্ত - মূল সেতু, নদীর শাসন, দুটি সংযোগ সড়ক এবং অবকাঠামো (পরিষেবা অঞ্চল) নির্মাণ। ২০১৭ সালের অক্টোবরে মূল নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার দেড় বছরেরও বেশি সময় পরে ২০২০ সালের ২৭ নভেম্বরে ৪২ টির মধ্যে ৪২তম পিলারের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করার পরে এই সেতুটিই হবে বাংলাদেশের দীর্ঘতম ও ব্যয়বহুল সেতু।
পদ্মা বহুমুখী সেতু কেবল দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলা নয়, পুরো বাংলাদেশের অর্থনীতিই বদলে দেবে। আরও বিশদভাবে বলতে গেলে এই সেতু দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার যোগাযোগ, বাণিজ্য, পর্যটনসহ অনেক ক্ষেত্রেই অর্থনৈতিক ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে। সব মিলিয়ে এই সেতু আসলেই দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করবে। এছাড়া এ সেতুটি হবে ট্রান্স-এশীয় রেলপথের অংশ। তখন যাত্রীবাহী ট্রেন যত চলবে, তার চেয়ে অনেক অনেক বেশি চলবে মালবোঝাই ট্রেন। ডাবল কনটেইনার নিয়ে ছুটে চলবে ট্রেন। ঢাকা ও চট্টগ্রামের সাথে যুক্ত হবে মংলা ও পায়রা বন্দর। অর্থনীতিতে যুক্ত হবে নতুন সোনালী স্বপ্ন এবং দেশের প্রবৃদ্ধিতে এ সেতু ব্যাপক ভূমিকা পালন করবে।
যেকোনো দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে যোগাযোগ ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে একটি দেশের উন্নয়ন কর্মকান্ড আবর্তিত হয়। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হলে কৃষিপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল এবং শিল্পজাত পণ্য সামগ্রী সহজে ও স্বল্প ব্যয়ে স্থানান্তর করতে সুবিধা হয়। এর ফলে দেশের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়, শিল্প ও ব্যবসার প্রসার ঘটে। এজন্য যোগাযোগ ব্যবস্থাকে অর্থনৈতিক উন্নয়নের হাতিয়ার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পদ্মা সেতু এক্ষেত্রে অর্থনীতির ভিত্তি ও সোনালী সোপান হিসেবে কাজ করবে।
পদ্মাসেতুর কারণে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনীতির চাকা ঘুরে যাবে দ্রুতবেগে। বাড়বে জীবনযাত্রার মান ও কর্মসংস্থান। সেতুর এক প্রান্ত ছুঁয়ে আছে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া, অন্য প্রান্ত শরীয়তপুরের জাজিরা। পদ্মার বুকে যে স্বপ্নের যাত্রা হয়েছিল তা প্রতিদিন ছয় থেকে সাত হাজার শ্রমিকের ঘাম ঝরানো পরিশ্রমে বাস্তবে রূপ লাভ করেছে। এ সেতু নির্মাণের সুফল হিসেবে দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চল অন্যতম প্রধান উৎপাদন কেন্দ্রে পরিণত হবে। কোটিরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। দেশের অর্থনীতির জন্য বয়ে আনবে সুসংবাদ ও সম্ভাবনাময় সোনালী ভবিষ্যৎ।
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে রাজধানী ঢাকা এবং দেশের অন্যান্য জেলার অধিবাসীদের প্রাত্যহিক কর্মকাণ্ডে প্রতিবন্ধক ছিল যমুনা নদী। এ নদীর ওপর যখন বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মিত হলো, পাল্টে যেতে শুরু করল অর্থনীতির গতিপথ। সেতুর মাধ্যমে উত্তরবঙ্গ নানাভাবেই লাভবান হয়েছে। স্বাচ্ছন্দ্য ফিরেছে অনেকের। দেশের জন্য এ পরিবর্তন ইতিবাচক। ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধু সেতুর নির্মাণব্যয় উঠে এসেছে। বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণে মোট খরচ হয়েছিল ৩ হাজার ৭৪৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা। ১৯৯৭-৯৮ অর্থবছরের জুন থেকে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ২১ বছরে সেতুর টোল আদায় থেকে টাকা এসেছে ৫ হাজার ৩৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। শুরুতে পরিকল্পনা ছিল ২৫ বছরে সেতুতে বিনিয়োগের টাকা তুলে আনার। কিন্তু সেই টাকা উঠে এসেছে সাত বছর আগেই। যা জাতীয় অর্থনীতির সুবাতাসকেই নিশ্চিত করে। বাংলাদেশ ঘনবসতির দেশ হওয়ার কারণে এ ধরণের বড় সেতু নির্মাণে দুটি লাভ হয়। সেতু নির্মাণে যে বিনিয়োগ করা হয় তা দ্রুত উঠে আসে, সঙ্গে মুনাফাও। সেতুর সঙ্গে যুক্ত অঞ্চলগুলোর অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি হয়। বঙ্গবন্ধুর সেতুর মাধ্যমে যেটার বাস্তবায়ন ঘটেছে।
পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের প্রথম কোনো সমন্বিত যোগাযোগব্যবস্থা গড়ে উঠবে। দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চল এমনিতেই মৎস্য, পাট ও ধান চাষে বেশ সমৃদ্ধ। এই সেতু চালু হবার পর এসব পণ্য খুব সহজেই ঢাকাসহ সারাদেশে বাজারজাত হবে। মংলা ও পায়রা বন্দর এবং বেনাপোল স্থলবন্দরের সঙ্গে রাজধানী এবং বন্দরনগরে চট্টগ্রামের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হবে। পুরো দেশের অর্থনীতিতে এর প্রভাব পড়বে। কোনো বিনিয়োগের ১২ শতাংশ রেট অব রিটার্ন হলে সেটি আদর্শ বিবেচনা করা হয়। এই সেতুর মাধ্যমে বছরে বিনিয়োগের ১৯ শতাংশ করে উঠে আসবে। কৃষি, শিল্প, অর্থনীতি, শিক্ষা, বাণিজ্য—সব ক্ষেত্রেই এই সেতুর বিশাল ভূমিকা থাকবে।
পদ্মা সেতু মাধ্যমে দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রাজধানীর যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত হবে। এতে দক্ষিণাঞ্চলের কুয়াকাটা ও সুন্দরবন সংলগ্ন ছোট ছোট বিভিন্ন দ্বীপগুলোতে মালদ্বীপের মতো পর্যটন খাতে গতি সঞ্চারিত হবে। কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত, সুন্দরবন ও পায়রা বন্দরকে ঘিরে দেখা দেবে পর্যটনের বিপুল সম্ভাবনা। চালু হবে দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন চর ও দ্বীপকে কেন্দ্র করে মালদ্বীপের মতো পর্যটনের বিশাল জগৎ। পদ্মা সেতু চালু হলে সেই সম্ভাবনা বহুগুণ বেড়ে যাবে। পদ্মা সেতু চালু হবার ফলে কক্সবাজারের চেয়ে কম সময়ে সুন্দরবন ও কুয়াকাটায় পৌঁছানো সম্ভব হবে। কক্সবাজার যেতে যেখানে সময় লাগে ১০-১২ ঘন্টা সেখানে কুয়াকাটায় পৌঁছানো যাবে মাত্র ৫ থেকে ৬ ঘন্টা, ফলে নিঃসন্দেহে পর্যটকের উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য পরিমানে বাড়বে। পায়রা বন্দরের সাথে বুলেট ট্রেন চালুর কথা দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনায় বলা হয়েছে। সেক্ষেত্রে কুয়াকাটা ও আশপাশে বেশ কিছু দ্বীপের সাথে ভালো ও উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু হবে। তাহলে পর্যটকরা নানাভাবে আকৃষ্ট হবে। এজন্য ইতোমধ্যে অনেক দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান পটুয়াখালীর পায়রা বন্দর ও এর আশপাশে বিনিয়োগ করা শুরু করেছে।
পদ্মা সেতুকে ঘিরে পদ্মার দুই পাড়ে সিঙ্গাপুর ও চীনের সাংহাই নগরের আদলে শহর গড়ে তোলার কথাবার্তা হচ্ছে। নদীর দুই তীরে আসলেই আধুনিক নগর গড়ে তোলা সম্ভব। তবে সে জন্য দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা নিতে হবে। ইতোমধ্যে বেশকিছু আবাসন প্রকল্প গড়ে উঠেছে। এই সেতু ঘিরে কী কী হতে পারে, কোথায় শিল্পকারখানা হবে, কোথায় কৃষিজমি হবে—সেসব ভেবেচিন্তে অগ্রসর হতে হবে। প্রয়োজনে এখানে প্রশাসনিক রাজধানী করা যেতে পারে। এই সেতুকে ঘিরে পর্যটনে যুক্ত হবে নতুন মাত্রা। অনেক আধুনিক মানের হোটেল মোটেল রিসোর্ট গড়ে উঠবে। এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে এই সেতু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
সেতুটি বাস্তবায়িত হলে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ১ দশমিক ২ শতাংশ বেড়ে যাবে। আর প্রতিবছর দারিদ্র্য নিরসন হবে শূন্য দশমিক ৮৪ ভাগ। এর মাধ্যমে অর্থ-সামাজিক উন্নয়নে দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার প্রায় ৬ কোটি মানুষের ভাগ্যে পরিবর্তন আনবে পদ্মা সেতু। একসময় দেশের উত্তরাঞ্চলে মঙ্গা দেখা দিত। এখন মঙ্গার কথা আর তেমন একটা শোনা যায় না। বঙ্গবন্ধু সেতু উত্তরাঞ্চলের এই মঙ্গা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। ঠিক একইভাবে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলো এখনও শিল্পের দিক দিয়ে বেশ পিছিয়ে রয়েছে। এ এলাকার বেশ কয়েকটি জেলার মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে। পদ্মা সেতু চালু হলে সবার আগে উপকৃত হবে এই পিছিয়ে পড়া মানুষগুলোর। কারণ পদ্মা সেতুর কল্যাণে ওইসব এলাকায় ব্যাপক আকারে শিল্পায়ন হবে, লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। মানুষের আয় বাড়বে এবং জীবন জীবিকায় পরিবর্তন আসবে।
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার জন্য পদ্মা সেতুকে দেখা হচ্ছে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে। পদ্মা সেতুকে ঘিরে ইতোমধ্যে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বেশ কয়েকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল, পর্যটন, ইকোপার্কের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। আঞ্চলিক, উপ-আঞ্চলিক যাত্রী চলাচল ও বাণিজ্য যোগাযোগের বড় রুটকে সংযুক্ত করবে পদ্মা সেতু। আবার মোংলা ও পায়রা বন্দরের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হবে। দেশের অন্যতম বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী খাত হিমায়িত মৎস্য ও পাটশিল্প, যার অধিকাংশ খুলনা থেকে রপ্তানির মাধ্যমে আয় হয়ে থাকে। পদ্মা সেতু হলে এই আয় আরও বহুলাংশে বাড়বে। এছাড়া, পদ্মার দুই পাড়ে শুরু হয়েছে অর্থনৈতিক কর্মযজ্ঞ। গড়ে উঠছে শিল্পকারখানা। বাস্তবায়িত হচ্ছে মেগা সব প্রকল্প। পর্যটনও দেখাচ্ছে অপার সম্ভাবনা। যেসব জমি একসময় কেউ নিতে চাইতেন না, এখন তারও দাম ১০ থেকে ২০ গুণ বেড়েছে। ঢাকা থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত মুন্সিগঞ্জের মাওয়া, মাদারীপুরের শিবচর ও শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তের ভৌগোলিক ও অর্থনৈতিক চিত্রই পাল্টে যাচ্ছে। সব মিলিয়ে এ সেতু অর্থনীতির শক্ত ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে।২০৩৫-৪০ সালে বাংলাদেশ যে উন্নত দেশ হবে, সে ক্ষেত্রে এই সেতু নিঃসন্দেহে শক্ত ভূমিকা রাখবে। আসলে স্বপ্নের এই সেতুকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হবে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ। সোনালী স্বপ্ন এখন কল্পনা নয়, দৃশ্যমান বাস্তব চিত্র। অনেকগুলো স্বপ্ন বাস্তবে রুপ নিচ্ছে। নিশ্চয়ই এ সেতু অর্থনীতির সেতুবন্ধন ও নতুন দিগন্ত উন্মোচিত করবে, সমগ্র জাতি সে প্রত্যাশায় অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।
ব্যাংকার ও কলাম লেখক,
সতিশ সরকার রোড, গেন্ডারিয়া, ঢাকা।
- বশেমুরবিপ্রবিতে র্যাগিংয়ের অভিযোগে ৪ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
- মাধবপুরে অবৈধভাবে তেল মজুদ করায় ব্যবসায়ীকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা
- আবারও বাড়তে পারে গ্যাসের দাম
- ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থপনা পরিচালক ও পরিচালক গ্রেফতার
- বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের কেলেংকারি ফাঁস
- এক সপ্তাহে দেশে সংক্রমণ বেড়েছে ৬০ শতাংশ
- ইউরোপে ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে করোনা, শনাক্ত ১০ কোটি
- রামগড়ে ত্রিপুরা স্টুডেন্টস ফোরামের ২৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
- সম্রাটের জামিন বাতিলের আদেশ বহাল
- ক্রিমিয়া স্বাধীন করেই ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হবে: জেলেনস্কি
- ক্যাম্পে ২ রোহিঙ্গা নেতাকে গুলি করে হত্যা
- জনবিচ্ছিন্নদের ৭ দলীয় জোট রাজনীতিতে গুরুত্বহীন- তথ্যমন্ত্রী
- স্বপ্নতে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণা, গ্রেপ্তার ৪
- মাসখানেক পরই বিদ্যুৎ ঘাটতিসহ সব ঠিক হয়ে যাবে: পরিকল্পনামন্ত্রী
- কমলগঞ্জে মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে চা শ্রমিকদের কর্মবিরতি ও মানববন্ধন
- চীনে এবার প্রাণঘাতী হেনিপাভাইরাস শনাক্ত, আক্রান্ত ৩৫
- উপজাতি ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠি নয়, আদিবাসী হিসেবে সাংবিধানিক স্বীকৃতির দাবি
- ইসরাইলি দখলদারিত্ব শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সংগ্রাম চলবে: হামাস
- আশুরার শোক মিছিলে নাইজেরিয়ার সেনাদের হামলা; বহু হতাহত
- নিয়োগ দেবে আবুল খায়ের টোব্যাকো কোম্পানি, বেতন ৪০হাজার টাকা
- বিশ্বকাপের জন্য আকর্ষণীয় জার্সি উন্মোচন ব্রাজিলের
- পারিবারিক পুষ্টি বাগান বদলে দিয়েছে পরিবেশ
- দৈনিক পত্রিকায় সংবাদ প্রচারের পর শেখ ফজিলেতুন্নেছা দাখিল মাদ্রাসা জাতীয়করণ
- গাজায় অস্ত্রবিরতিতে জাতিসংঘের প্রশংসা
- ৪ বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
- আত্মঘাতী হামলায় পাকিস্তানের ৪ সেনা নিহত
- অস্থির চালের বাজার
- চার বছর পর মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো শুরু
- বিশ্বজুড়ে করোনায় বেড়েছে মৃত্যু, কমেছে শনাক্ত
- নড়াইলে প্রধানমন্ত্রীকে কটুক্তি: স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা গ্রেপ্তার
- নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গমাতার ৯২তম জন্মবার্ষিকী পালিত
- পবিত্র আশুরা আজ
- ট্রাম্পের বাড়িতে এফবিআইয়ের অভিযান
- সরকার জ্বালানি খাতকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
- মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা পাচ্ছেন ৪ মেয়র
- ঘাটাইলে শহীদ প্যারী মোহন আদিত্যের ৫১তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- জয়পুরহাটে স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদন্ড
- বিশ্বসংকটের কারণেই জ্বালানিমূল্য বৃদ্ধি করতে হয়েছে- তথ্যমন্ত্রী
- ‘কর্মীদের সংঘাতে ঠেলা দেয়া বিএনপি নেতারাই প্রকারান্তরে ভোলায় মৃত্যুর জন্য দায়ী’
- ‘ভোলায় মৃত্যু’ বিএনপির লাশের রাজনীতির বলি- তথ্যমন্ত্রী
- মূল্যবৃদ্ধির পরও দেশে জ্বালানি তেলের দাম অনেক দেশের তুলনায় কম- তথ্যমন্ত্রী
- প্রশংসায় ভাসছেন পাঁচবিবি থানার পুলিশ কনস্টেবল মাহবুব
- শেখ কামাল বেঁচে থাকলে বাংলাদেশ অনেক উপকৃত হতো - টুঙ্গিপাড়ায় তথ্যমন্ত্রী
- জনবিচ্ছিন্নদের ৭ দলীয় জোট রাজনীতিতে গুরুত্বহীন- তথ্যমন্ত্রী
- মাধবপুরে হিন্দুদের শ্মশানের রাস্তা বন্ধ করে দেবার অভিযোগ
- মাদকে সয়লাব ভূরুঙ্গামারী : ধ্বংসের মুখে যুবসমাজ
- বিজ্ঞান মেলায় চ্যাম্পিয়ন হলো ক্ষুদে নিউক্লিয়ার বিজ্ঞানী নাবিহা খাঁন
- মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা পাচ্ছেন ৪ মেয়র
- যাত্রীবেশে নৈশ্য কোচে ডাকাতি, ধর্ষণ
- জয়পুরহাটে স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদন্ড
- রামগড় বিজিবি কর্তৃক শান্তকরণের অর্থায়নে মসজিদ ও গভীর নলকূপ উদ্বোধন
- পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষরাই বেশি পুষ্টিহীনতায় ভুগছে
- রামগড়ে দক্ষতা উন্নয়নে শহর সমাজসেবা কর্তৃক ওরিয়েন্টেশন ও সনদ বিতরন
- রাজশাহীতে উচ্চ স্বরে গান বাজাতে নিষেধ করায় একজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৫
- কবি আবদুল মান্নান সৈয়দ
- চিলমারীতে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকী পালিত
- মুশফিক-এনামুলকে নিয়ে লড়াইয়ে বাংলাদেশ
- উপজাতি ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠি নয়, আদিবাসী হিসেবে সাংবিধানিক স্বীকৃতির দাবি
- বাংলাদেশে ই-কমার্সের সমস্যা ও সম্ভাবনা
- শীতকালীন প্রকৃতি ও মানব জীবনের পরিবেশ দর্শন
- বাঙালির জাতীয় জীবনে গৌরবময় ও ঐতিহ্যপূর্ণ দিন ২১ ফেব্রুয়ারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা
- ‘বিজয় দিবস’ আনন্দ ও আত্ম জিজ্ঞাসার প্রশ্নে
- প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষায় জীববৈচিত্র্যের ভূমিকা
- সমাজের এক নিবেদিত প্রাণ শাপলা ত্রিপুরা
- উহান থেকে ঢাকা : প্রসঙ্গ কোভিড-১৯
- হারিয়ে যেতে বসেছে যৌথ পরিবারের সুবিধা ও বন্ধন
- জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি: শেখ হাসিনা দীর্ঘজীবী হোন
- পথশিশুর ঠিকানা কি পথেই থেকে যাবে?
- ঢাকাই জামদানির জানা-অজানা
- ত্রিপুরা জনগোষ্ঠী ও সমকালীন ভাবনা
- জাতির জনকের জন্ম শত বার্ষিকী, কিছু কথা কিছু প্রত্যাশা
- শ্রমিকদের বঞ্চনার শেষ কোথায়?