কারবালার শিক্ষা ও তাৎপর্য
মো: জিল্লুর রহমান
প্রকাশিত: ২৯ আগস্ট ২০২০

মো: জিল্লুর রহমান। ছবি- প্রতিদিনের চিত্র
মহররম হিজরি বছরের প্রথম মাস। পবিত্র কুরআনে কারিমে এ মাসের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সূরা তাওবার ৩৬ নং আয়াতে বর্ণিত যে মাসগুলোতে যুদ্ধ-বিগ্রহ হারাম করা হয়েছে তার মধ্যে মহররম অন্যতম। অনেক কারণে এ মাসটি মুসলিম উম্মাহর কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্বয়ং রাসুল (সাঃ) নিজে এ মাসকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন এবং তিনি ধরাবাসীর প্রতি তাঁর দায়িত্ব অর্থ্যাৎ মানুষকে শান্তির ধর্ম ইসলামের পথে আহ্বান করার কাজ শুরু করেছিলেন মহররম মাসে।
মহররম শব্দের অর্থ অলঙ্ঘনীয় পবিত্র। ইসলামের ইতিহাসে মহররম মাসটি অত্যন্ত ফজিলতময় ও মর্যাদাপূর্ণ। এমাসেই বহু নবী-রাসূল ঈমানের কঠিন পরীক্ষার মাধ্যমে মুক্তি ও নিষ্কৃতি পেয়েছিলেন। মহররম মাস মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত সম্মানিত ও মর্যাদার মাস। হজরত আদম (আ.) থেকে শুরু করে ইসলামের অনেক ঘটনাই এ মাসে সংঘটিত হয়েছে। অসংখ্য তথ্যবহুল ঐতিহাসিক ঘটনার স্বাক্ষী এ পবিত্র মাস এবং এ কারণে এ মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অত্যধিক।
১০ মহরম কারবালা প্রান্তরে হজরত ইমাম হোসেন (রাঃ) এর শহীদ হওয়াকে কেন্দ্র করে বর্তমানে আশুরার গুরুত্ব পেলেও ইসলামের ইতিহাসে এইদিনে অসংখ্য তাৎপর্যময় ঘটনা রয়েছে। এ কারণে মুসলমানরা দিনটিকে ধর্মীয় ভাব-গাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে পালন করে থাকেন এবং প্রত্যেক মুসলমানের কাছে এর গুরুত্ব তাৎপর্যপূর্ণ।
মহররমের ১০ তারিখ বিশেষ মর্যাদাসম্পন্ন দিন, যাকে আশুরা বলা হয়ে থাকে। এ মহররম মাসেই মহান আল্লাহ তাআলা এ পৃথিবী সৃষ্টি করেন। এ মাসে পৃথিবীর প্রথম মানব-মানবী হজরত আদম ও হাওয়া (আঃ) শয়তানের প্রতারণায় মহান আল্লাহর হুকুম লংঘন করে তাঁর শাস্তির সম্মুখীন হন। মহান আল্লাহ তায়ালা এ মাসেই আরাফাতের ময়দানে হজরত আদম ও হাওয়া (আঃ)কে একত্রিত করেছিলেন। এ মাসেই মহান আল্লাহ তায়ালা হজরত আদম ও হাওয়া (আঃ)কে ক্ষমা করে দেন। হজরত নূহ (আঃ) মহাপ্লাবনের পর তিনি ও তাঁর উম্মতগণসহ এ মাসেই পৃথিবীর মাটি স্পর্শ করেন। এ মাসেই মুসলিম জাতির পিতা হজরত ইব্রাহিম (আঃ) এর জন্য নমরুদের অগ্নিকুণ্ডলী শান্তিতে পরিণত হয়। তাওহিদের দাওয়াত দেয়ার অপরাধে তৎকালীন জালিম শাসক নমরুদ হজরত ইব্রাহিম (আঃ)কে অগ্নিকুণ্ডলীতে নিক্ষেপ করেছিলেন। মহান আল্লাহর নবী বাদশাহ হজরত সুলাইমান (আঃ) এ মাসেই তার রাজত্ব ফিরে পেয়েছিলেন। হজরত মুসা (আঃ)কে মহান আল্লাহ তায়ালা মহররম মাসেই ফেরাউনের অত্যাচার থেকে রক্ষা করেন এবং ফেরাউনের দম্ভ চূর্ণ করে তাকে দলবলসহ নীল নদে ডুবিয়ে ধ্বংস করে দিয়েছিলেন।
হিজরি ৬০ সনে পিতার মৃত্যুর পর ইয়াজিদ বিন মুআবিয়া নিজেকে মুসলিম বিশ্বের খলিফা হিসাবে ঘোষণা করে। অথচ ইয়াজিদ প্রকৃত মুসলমান ছিল না, বরং সে মোনফেক ছিল। সে এমনই পথভ্রষ্ট ছিল যে ইসলামে চিরতরে নিষিদ্ধ মধ্যপানকে সে বৈধ ঘোষণা করেছিল। অধিকন্তু সে একই সাথে দুই সহোদরাকে বিবাহ করাকেও বৈধ ঘোষণা করেছিল। শাসক হিসেবে সে ছিল স্বৈরাচারী ও অত্যাচারী। এ সকল কারণে হযরত হোসাইন (রাঃ) শাসক হিসেবে ইয়াজিদকে মান্য করতে অস্বীকৃতি জানান এবং কূফাবাসীর আমন্ত্রণ ও ইসলামের সংস্কারের লক্ষ্যে মদীনা ছেড়ে মক্কা চলে আসেন। এখানে উল্লেখ্য যে, উমাইয়াদের শাসনামালে ইসলাম তার মূল গতিপথ হারিয়ে ফেলেছিল। হযরত ইমাম হোসাইন (রাঃ) মক্কা থেকে কুফার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। শেষ পর্যন্ত তিনি কারবালার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন।
এ সময় উমর ইবনে সা’দ আবি ওক্কাসের নেতৃত্বে চার হাজার সৈন্য কারবালায় প্রবেশ করে। কয়েক ঘন্টা পর ইসলামের জঘন্য দুশমন শিমার ইবনে জিলজুশান মুরাদির নেতৃত্বে আরো বহু নতুন সৈন্য এসে আবি ওক্কাসের বাহিনীর সাথে যোগ হয়। অবশেষে বেজে ওঠে যুদ্ধের দামামা। এ যুদ্ধ সত্য এবং মিথ্যার দ্বন্দ্বের অবসান ঘটানোর সংগ্রাম। কারবালায় দুই পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নেয়। নানা নাটকীয় ঘটনার মধ্য দিয়ে যুদ্ধ শুরু হয়। এই অসম যুদ্ধে ইমাম হোসাইন (রাঃ) এবং তার ৭২ জন সঙ্গী শাহাদৎ বরণ করেন। শিমার ইবনে জিলজুশান মুরাদি নিজে ইমাম হোসাইনের কণ্ঠদেশে ছুড়ি চালিয়ে তাকে হত্যা করে। আর সে বেদনাহত দিনটা ছিল হিজরি ৬১ সালের ১০ই মুহাররাম।
ইসলামের ইতিহাসে ফজিলতময় আশুরা বিভিন্ন ঘটনাপুঞ্জে সমৃদ্ধ থাকলেও সর্বশেষে সংঘটিত কারবালা প্রান্তরে হজরত ইমাম হোসাইন (রাঃ) এর শাহাদতই এ দিবসের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।আশুরা দিবসে হজরত ইমাম হোসাইন (রাঃ) কারবালায় অন্যায়, অবিচার, স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে ন্যায় ও সত্যের জন্য রণাঙ্গনে অকুতোভয় লড়াই করে শাহাদতবরণ করেছিলেন; কিন্তু তিনি অসত্য, অধর্ম ও অন্যায়ের কাছে মাথানত করেননি। ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন বাজি রেখে সপরিবারে প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন। ইসলামের সুমহান আদর্শকে সমুন্নত রাখার জন্য তাঁর এ বিশাল আত্মত্যাগ ইতিহাসে সমুজ্জ্বল হয়ে আছে। সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার মুসলিম উম্মাহর জন্য এক উজ্জ্বল ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। কারবালার ঘটনা থেকে মানবগোষ্ঠীর জন্য যেসব শিক্ষা রয়েছে, তন্মধ্যে প্রধান হচ্ছে হজরত ইমাম হোসাইন (রাঃ) নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন, তবু ক্ষমতার লোভে ন্যায়নীতির প্রশ্নে আপস করেননি। খিলাফতকে রাজতন্ত্র ও স্বৈরতন্ত্রে রূপান্তরে ইয়াজিদের বলপ্রয়োগে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের চক্রান্তের প্রতি আনুগত্য স্বীকার না করে তিনি প্রত্যক্ষ সংগ্রামে লিপ্ত হন। বিশ্ববাসীর কাছে তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও ন্যায়ের পক্ষে প্রতিরোধ সংগ্রামের এক জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। কারবালা প্রান্তরে সত্য ও ন্যায়কে চির উন্নত ও সুপ্রতিষ্ঠিত করার জন্য তিনি সর্বোচ্চ ত্যাগের অতুলনীয় আদর্শ স্থাপন করেছেন।
ঐতিহাসিক ১০ মহররম চিরকাল বিশ্বের নির্যাতিত, অবহেলিত এবং বঞ্চিত মানুষের প্রতি অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার দিক নির্দেশনা ও অনুপ্রেরণা জোগাবে। এভাবে পৃথিবীতে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার ইতিহাসে আশুরার দিবসে হজরত ইমাম হোসাইন (রাঃ) এর শাহাদত এক অনন্য, অনুসরণীয় ও অনুকরণীয় অধ্যায়ের সৃষ্টি করেছে। ইসলামের কালজয়ী আদর্শকে সমুন্নত রাখার জন্যই কারবালায় নবীবংশের আত্মত্যাগ হয়েছিল।
মূলত আশুরার দিনে মুসলমানরা ন্যায় প্রতিষ্ঠাকল্পে আত্মত্যাগের এক অনুপম আদর্শ শিক্ষা গ্রহণ করেন। ব্যক্তিস্বার্থ, ক্ষমতালিপ্সা ও মসনদের লোভ-মোহের ঊর্ধ্বে উঠে হজরত ইমাম হোসাইন (রাঃ) বুকের তাজা রক্ত প্রবাহিত করে ইসলামের শাশ্বত নীতি ও আদর্শকে সমুন্নত করলেন। কারবালার রক্তাক্ত সিঁড়ি বেয়েই ইসলামের পুনরুজ্জীবন ঘটে। কারবালা ট্র্যাজেডির বদৌলতেই ইসলাম স্বমহিমায় পুনরুজ্জীবিত হয়েছে।
সত্যের জন্য শাহাদতবরণের এ অনন্য দৃষ্টান্ত ও ত্যাগ-তিতিক্ষার মাহাত্ম্য তুলে ধরার মধ্যেই নিহিত রয়েছে ১০ মহররমের ঐতিহাসিক তাৎপর্য। আশুরা দিবসে কারবালার শিক্ষণীয় ও করণীয় হলো, অন্যায় ও অসত্যের বিরুদ্ধে সংগ্রামীদের সামনে প্রতিপক্ষের তরফ থেকে কোনো সময় অর্থ, বিত্ত ও সম্মানের লোভনীয় প্রস্তাব এলেও ঘৃণাভরে তা প্রত্যাখ্যান করে আপসহীন মনোভাবের মাধ্যমে ত্যাগের চরম পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করতে হবে। কারবালার শোকাবহ ঘটনার স্মৃতিতে ভাস্বর আশুরার শাশ্বত বাণী তাই অন্যায় প্রতিরোধ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হতে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করে এবং সত্য ও ন্যায়ের পথে চলার প্রেরণা জোগায়।
আশুরা এ মহান শিক্ষা দিয়েছে যে সত্য কখনো অবনত শির হতে জানে না। বস্তুত, কারবালা ছিল অসত্যের বিরুদ্ধে সত্যের সংগ্রাম, রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে সাধারণতন্ত্রের লড়ই। ইসলামী আদর্শকে সমুন্নত রাখার প্রত্যয়ে জীবন বিসর্জন দিয়েছিলেন হজরত ইমাম হোসাইন (রাঃ); কিন্তু স্বৈরতন্ত্রের সঙ্গে আপস করেননি। জীবনের চেয়ে সত্যের শ্রেষ্ঠত্ব রক্ষার জন্য নবী-দৌহিত্রের অভূতপূর্ব আত্মত্যাগ জগতের ইতিহাসে অত্যন্ত বিরল ঘটনা। কারবালার শোকাবহ ঘটনায় চিরন্তন সত্যের মহাবিজয় হয়েছিল এবং বাতিলের পরাজয় ঘটেছিল। সুতরাং আশুরার এ মহিমান্বিত দিনে শুধু শোক বা মাতম নয়, প্রতিবাদের সংগ্রামী চেতনা নিয়ে হোক চির সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য আজীবন লড়াই, প্রয়োজনে আত্মত্যাগ—এটাই মহররমের অন্তর্নিহিত শিক্ষা। কারবালার কথকতা শুধু শোকের কালো দিবসই নয়, এর মধ্যে সুপ্ত রয়েছে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য কঠিন শপথ নেওয়ার সুদৃঢ় আকাঙ্ক্ষা।
ইহুদীরা আশুরা উপলক্ষে মুহাররম মাসের ১০ তারিখে রোযা রাখে। শিয়া সম্প্রদায় মর্সিয়া ও মাতমের মাধ্যমে এই দিনটি উদযাপন করে। আশুরা উপলক্ষে ৯ এবং ১০ মুহররম তারিখে অথবা ১০ এবং ১১ মুহররম তারিখ রোযা রাখা সুন্নত। আল্লাহর রাসূল (সাঃ) এ তারিখে রোযা পালন করতেন। মুসলমানরা এদিন উত্তম আহারের চেষ্টা করে। মুহাররাম বা আশুরা আজ গোটা মুসলিম বিশ্বে উদযাপিত হচ্ছে কিন্তু এর মূল শিক্ষা ও তাৎপর্যকে হারিয়ে আজ আমরা এ দিবসটিকে কোন কোন ক্ষেত্রে বিকৃতভাবে পালন করছি। রক্তের মাতম সৃষ্টি করছি যা ইসলাম সমর্থন করে না। আজকে আমাদের অবস্থা হয়েছে সমাজ বিজ্ঞানের জনক ইবনে খালদুন উচ্চারিত উক্তির মত। তিনি বলেছেন, ‘বিশ্বের যে ঘটনা যত বেশি গুরুত্বপূর্ণ, যে ব্যক্তি যত বেশি মর্যাদাসম্পন্ন, সে ঘটনা ও ব্যক্তিত্ব তত বেশি কিংবদন্তি ও রূপকথার আবরণে আচ্ছাদিত এবং তত বেশি ভুল বুঝা বুঝিতে নিমজ্জিত’।
কারবালার ঘটনাই প্রকৃত জয়-পরাজয়ের দৃষ্টিভঙ্গির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। ৬১ হিজরির ১০ই মুহাররাম কারবালায় ইমাম হোসাইন (রাঃ) মুসলিম উম্মাহের কাছে জয় পরাজয়ের দৃষ্টিভঙ্গি ও তাৎপর্য সম্বলিত উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত তুলে ধরেছেন। ইয়াজিদের সেনাবাহিনী যুদ্ধের ময়দানে জয়ী অথচ মু’মিনের হৃদয় রাজ্যে হযরত হোসাইন (রাঃ) বিজয়ের মর্যাদায় ভুষিত ও অধিষ্ঠিত রয়েছেন। বিশেষ মর্যাদা প্রাপ্ত এ মাসটি মুসলিম উম্মাহর ইবাদাত-বন্দেগি, মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা লাভ এবং তাঁর নৈকট্য অর্জনের জন্য স্মরণীয় ও বরণীয়।
লেখক: ব্যাংকার ও কলাম লেখক, সতিশ সরকার রোড, গেন্ডারিয়া, ঢাকা।
- স্বামী মারা যাওয়ার কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে স্ত্রীর মৃত্যু
- ‘আগামী পাঁচ বছরে যুব উন্নয়নে ৫হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ করা হবে’
- কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব!
- সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পাশে জেসিআই ঢাকা এস্পায়ার
- বানিাচংয়ে বজ্রপাতে ২ কৃষকের মৃত্যু
- ডোমারে পলিব্যাগে মোড়ানো নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
- সরকারী কর্মকর্তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে প্রতারণা, অবশেষে পুলিশের কাছে গ্রেফতার
- খানসামায় ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
- অশ্লীল ছবি-ভিডিও ফাঁস, পরীমণিকে দুষলেন সুনেরাহ
- মেক্সিকোয় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১০
- ১৪ বছর পর ফাইনালে মুখোমুখি আবাহনী-মোহামেডান
- বিএনপি নেতা টুকুর ৯, আমানের ১৩ বছরের সাজা বহাল
- বগুড়ায় পূর্ণাঙ্গ বেতার কেন্দ্র বাস্তবায়ন পরিষদের আয়োজনে মানববন্ধন
- রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দেয়া সাহায্য ‘অত্যন্ত অপর্যাপ্ত’ : জাতিসঙ্ঘ
- ঢাকা-১৭ উপনির্বাচন
আলোচনায় সাকিব ফেরদৌস পরশ ও জসিমের নাম - যুক্তরাজ্যের কার্ডিফের লর্ড মেয়রের দায়িত্ব নিলেন মৌলভীবাজারের মেয়ে
- নিজের ছেলেকে চাকরিচ্যুত করার ঘোষণা জাপানের প্রধানমন্ত্রীর!
- নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বসতঘরে পিকআপ, প্রাণ গেল ঘুমন্ত মা-মেয়ের
- রোহিঙ্গাদের সম্মানজনক প্রত্যাবাসন চায় ওআইসি
- গত বছরের চেয়ে এবার ডেঙ্গুরোগী পাঁচগুণ বেশি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- মেসিকে ধন্যবাদ জানালেন এমবাপ্পে
- সরকার নির্বাচনের আগে বিদ্যুতের দাম বাড়াতে চায় না: নসরুল হামিদ
- সাবেক স্বামীর কাছেই কি ফিরে যাচ্ছেন কারিশমা?
- চলতি সপ্তাহে ফাইজারের তৃতীয়-চতুর্থ ডোজ : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচনের জন্য সব পদক্ষেপ নেব : ইসি রাশেদা
- স্বাধীন মত প্রকাশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাধা: জাতিসংঘের বিশেষ দূত
- নাঙ্গলকোট উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের শান্তি সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল
- ঝালকাঠির সন্তান কাকন মাত্র ২৪ বছর বয়সে হুইসেল বাজিয়ে গড়লেন বিশ্ব রেকর্ড
- ঢাবির পরীক্ষায় প্রত্যেক ছাত্রীকে কানসহ মুখমণ্ডল খোলা রাখতে হবে- আপিল বিভাগ
- ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের পরামর্শক কমিটির সভা
- উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধে জীবনধারায় যেসব পরিবর্তন জরুরি
- ছাত্রলীগ নেতা হত্যা মামলায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড
- লক্ষ্য ও স্বপ্নপূরণে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান এরদোয়ানের
- ব্রাজিলের দল ঘোষণা, নেই নেইমার
- আগাম জামিন পেলেন নিপুণ রায়
- মসলার বাজারে আজ থেকে অভিযান, দাম বেশি নিলেই দোকান বন্ধ
- কিংবদন্তি হুমায়ুন ফরিদীর জন্মদিন আজ
- ট্রফিশূন্য মৌসুম কাটালেন রোনালদো
- মহালছড়িতে কমিউনিটি ক্লিনিকে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে সমন্বয় সভা
- চিলমারীতে বাড়ী-ভিটা রক্ষার দাবীতে মানববন্ধন
- ইবিতে গুচ্ছের ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
- রোহিঙ্গাদের সম্মানজনক প্রত্যাবাসন চায় ওআইসি
- সীমান্ত হত্যা বন্ধে বিজিবিকে আরও তৎপর হতে প্রেসিডেন্টের আহ্বান
- সাইন্সল্যাবে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া
- লক্ষ্য ও স্বপ্নপূরণে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান এরদোয়ানের
- খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে অধিপরামর্শ সভা
- মির্জাপুরে মতবিনিময় করলেন আ.লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী সানি
- চীনের আদা ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা
- রামগড়ে বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও কুরি’ পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তিতে আনন্দ শোভাযাত্রা
- অশান্তি, সংঘাত চাই না: প্রধানমন্ত্রী
- দ্বিতীয় মেয়াদে মালদ্বীপ-বাংলা সাংবাদিক ইউনিটির পরিচিতি ও সংবর্ধনা
- কালীগঞ্জে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
- রামগড় বারৈয়ারহাট হেঁয়াকো সড়ক প্রশস্তকরণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
- একসঙ্গে ৪০ কুমিরের হামলায় খামারি নিহত
- পাকিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্প, কাঁপল ভারতও
- লাপাত্তা বিএনপি নেতা চাঁদ
- নায়িকাকে কেন ‘চুমু’ দিয়েছেন, জানালেন সেই ভক্ত
- বিশেষ বিশেষ কিছু মোনাজাত!
- কোরআন-হাদীসের আলোকে শবে মেরাজ এবং মেরাজের ঘটনা!
- মরিয়ম ফুলের ঔষধী গুন
- ঘুম থেকে উঠে যে দোয়া পড়তে হয়
- যে কোন কঠিন রোগ থেকে আশ্রয় চেয়ে দোয়া
- মহামারী থেকে মুক্তির দোয়া
- প্রাকৃতিক দুর্যোগে করণীয় আমলসমূহ
- কারবালার শিক্ষা ও তাৎপর্য
- শামসুল উলামা আল্লামা ফুলতলী ছাহেব ক্বিবলাহ রহঃ’র সংক্ষিপ্ত জীবনী
- আল্লাহ যাদেরকে বেশি ভালোবাসেন তাদেরকে বেশি পরীক্ষা করেন
- ‘সূরা ফাতেহা সর্ব রোগের ওষুধ’
- কঠিন বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়ার দোয়া!
- ইসলামের দৃষ্টিতে স্বামীর প্রতি স্ত্রীর হক!
- নামাজ পড়লে সুস্থ থাকবে মানুষ
- ঘর থেকে বের হওয়ার দোয়া