প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষায় জীববৈচিত্র্যের ভূমিকা
মো: জিল্লুর রহমান
প্রকাশিত: ২৯ ডিসেম্বর ২০২০

মো: জিল্লুর রহমান, ছবি- প্রতিদিনের চিত্র।
আমরা যে বিশ্বে বাস করি, সেখানে প্রতিটি প্রাণী পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল, এই বাস্তুতন্ত্রে প্রতিটি প্রজাতির আলাদা আলাদা ভূমিকা আছে। প্রতিটি জীবই কোনো না-কোনোভাবে পরিবেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাই জীবজগতের ভারসাম্য বজায় রাখা ও পরিবেশের সুরক্ষার স্বার্থে সকল জীবকেই বাঁচতে দিতে হবে। মানুষ কেবল অন্যান্য প্রজাতির বিলুপ্তির কারণ হচ্ছে না; তাদের কর্মকাণ্ড যদি এই ধারাতেই চলতে থাকে, তাহলে আমরা প্রকৃতপক্ষে মানবজাতির বিলুপ্তির দিকেই এগিয়ে যাব।
খুব সাধারণ ভাষায় বলতে গেলে এই পৃথিবীতে কোটি কোটি প্রাণীর বাস, একেই জীববৈচিত্র্য বলে। আর বিজ্ঞানের ভাষায় বলতে গেলে জীববৈচিত্র্য (Biodiversity) হল উদ্ভিদ, প্রাণী ও অণুজীবসহ পৃথিবীর গোটা জীবসম্ভার, তাদের অন্তর্গত জীন ও সেগুলির সমন্বয়ে গঠিত বাস্তুতন্ত্র। অতি শুষ্ক মরুভূমি থেকে অরণ্য পর্যন্ত, বরফে আবৃত কঠিন পৰ্বত থেকে সাগরের গভীরে বিস্তৃত হয়ে থাকা বিভিন্ন প্ৰজাতির জীবজগতের রং, আকৃতি, আকার ইত্যাদির বিভিন্নতা থাকা সত্বেও প্ৰাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট না করে জীবন ধারণ করে আসছে৷ জীব বিজ্ঞানীদের মতে, জৈব বৈচিত্ৰ্য হল জল, স্থল সকল জায়গায় সকল পরিবেশে থাকা সকল ধরণের জীব এবং উদ্ভিদের বিচিত্ৰতা৷ পৃথিবীর ১২ বিলিয়ন প্রাণীর একভাগ অংশতেই ৪৯ মিলিয়ন প্ৰজাতির বিভিন্ন জীব-জন্তু এবং উদ্ভিদের বসবাস৷
উদ্ভিদ, প্রাণী ও অণুজীবসহ পৃথিবীর গোটা জীবসম্ভার মূলত তাদের অন্তর্গত জীন ও সেগুলির সমন্বয়ে গঠিত বাস্তুতন্ত্র। তিনটি বিভিন্ন পর্যায়ে এগুলি বিবেচ্য, বংশানুসৃত বৈচিত্র্য, প্রজাতিগত বৈচিত্র্য ও বাস্তুতন্ত্রের বৈচিত্র্য। জীববৈচিত্র্য প্রাণীর বিলুপ্তি ঠেকাতে সহায়তা যোগায়, প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করে। ১৯৯২ সালে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের পরিবেশ ও উন্নয়ন সম্মেলনে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের এক চুক্তিতে দেড় শতাধিক দেশের প্রতিনিধিরা স্বাক্ষর করেন। বাংলাদেশও এ চুক্তির অন্যতম স্বাক্ষরকারী। বাংলাদেশে জীববৈচিত্র্যে মোট প্রজাতির সংখ্যা ১২০০০ এর বেশি।
বাস্তুতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে জীববৈচিত্র্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে। একই বাস্তুতন্ত্রের বিভিন্ন জনগোষ্ঠী পরস্পর নির্ভরশীল হয়ে বসবাস করে। তাই প্রজাতির বৈচিত্র্য যত বাড়বে বা প্রজাতির সংখ্যা যত বাড়বে, সেই বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য তথা স্থিতিশীলতা তত বাড়বে। বাস্তুতন্ত্রের যেকোনো একটি উদ্ভিদ বা প্রাণী প্রজাতির বিলুপ্ত হওয়ার অর্থ, সংশ্লিষ্ট উদ্ভিদ বা প্রাণী প্রজাতির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত খাদ্য শৃঙ্খলে বিঘ্ন ঘটা। তাই বাস্তুতন্ত্রের সার্বিক ভারসাম্য রক্ষায় জীববৈচিত্রের গুরুত্ব অনবদ্য ও অপরিসীম।
মানুষ তার খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, ওষুধপত্র প্রভৃতির জন্য সরাসরি প্রকৃতির ওপর নির্ভর শীল। জীববৈচিত্র্যের জন্যই মানুষ তার ক্রমবর্ধমান খাদ্য চাহিদা প্রকৃতি থেকে মেটাতে সক্ষম হয়। মানুষ বৈচিত্রময় উদ্ভিদ প্রজাতি থেকে কেবল খাদ্যসামগ্রী পায় তাই নয়; ওষুধ, কাঠ, কাগজ, তন্তু, রবার, আঠা, রজন, ট্যানিন, ফুলফল ইত্যাদিও পায়। তেমনই বৈচিত্রময় প্রাণী প্রজাতি থেকে মাছ মাংস, দুগ্ধ সামগ্রী, চামড়া, পালক, উল, লাক্ষা, মধু ইত্যাদি সংগ্রহ করে। আবার, বিভিন্ন জীবাণুর নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের মাধ্যমেও বিভিন্ন শিল্পসামগ্রী উৎপাদন করা যায়। এককথায় খাদ্য ও স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য মানুষ জীববৈচিত্রের ওপর প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নির্ভরশীল।
পরিবেশ দূষণ রোধ করতে জীবমন্ডলের সার্বিক সংরক্ষণ ও কার্যকারিতা বজায় রাখার কারণে জীববৈচিত্র্য আবশ্যক। পরিবেশে অক্সিজেনের সরবরাহ বজায় রাখতে, বৃষ্টিপাত ঘটাতে উদ্ভিদের ভূমিকা অপরিহার্য। জীববৈচিত্র্য হল প্রকৃতপক্ষে বিপুল সংখ্যক জিনের ভান্ডার। বিভিন্ন জীবের এই জিন ভান্ডার মানুষের কাছে এক অমূল্য সম্পদ। এই জিন ভান্ডারে অসংখ্য উত্তম গুণসম্পন্ন জিন রয়েছে, জৈবপ্রযুক্তির মাধ্যমে যা সংগ্রহ করে অর্থনৈতিক গুরুত্ব সম্পন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণীতে স্থানান্তরিত করে পছন্দসই গুণসম্পন্ন উচ্চ ফলনশীল ট্রান্সজেনিক উদ্ভিদ ও প্রাণী তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। এর দ্বারা মানব জাতির ক্রমবর্ধমান খাদ্য চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে।
যেকোনো দেশের জীববৈচিত্র্য সেই দেশের সম্পদ। বিভিন্ন প্রজাতির জীব, প্রকৃতিকে বৈচিত্র্যময় ও সুন্দর করে তোলে। এই সম্পদের নমুনা চিড়িয়াখানা, মিউজিয়াম, বোটানিক্যাল গার্ডেনে সংরক্ষণের মাধ্যমে তাদের সাথে সাধারণ মানুষের পরিচয় ঘটানো হয়। ফলে নান্দনিক সৌন্দর্য ও শিক্ষাগত মূল্য বৃদ্ধি পায়। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ১৯৭০ সালের পর থেকে স্বাদু পানির স্তন্যপায়ী প্রাণী, পাখি, উভচর প্রাণী, সরীসৃপ এবং মাছের সংখ্যা প্রতি বছর গড়ে ৪ শতাংশ হারে হ্রাস পেয়েছে। মানুষ জলবায়ু পরিবর্তন ও জীববৈচিত্র্যের ক্ষয়কে বাড়িয়ে তুলছে। যার ফলস্বরূপ, কোভিড-১৯ এর মত জুনটিক (অন্য প্রাণী থেকে মানুষের শরীরে আসা সংক্রামক ব্যাধি) রোগের ঝুঁকি বাড়ছে।
জীববৈচিত্র্যে ভরপুর বাংলাদেশের হাওর, নদী, পুকুর, জলাশয়ে রয়েছে নানা প্রজাতির মাছ, পাখি ও বৃক্ষরাজি। কিন্তু বর্তমানে কিছু মানুষ ক্ষুদ্র ও সাময়িক স্বার্থে কারেন্ট জাল, নেট জাল ইত্যাদি ব্যবহার করে ছোট মাছ ধরছে ও পাখি নিধন করছে। বৃহত্তর স্বার্থে এ সকল কার্যকলাপ বন্ধ হওয়া প্রয়োজন। বাংলাদেশের খাল, বিল, হাওর, বাঁওড় বা জলাশয় সব সময় নানা পাখপাখালিদের কোলাহলে মুখরিত থাকে। আর এই পাখিরা আমাদের পরিবেশের সৌন্দর্যকে আরো বহুগুণে বৃদ্ধি করে। কিন্তু একদল মানুষ আছে যারা এই পাখিদের শিকার করে তাদের ক্ষুধা নিবৃত করে। বিশেষ করে মৌসুমি শিকারিরা অতিথি পাখিদের শিকার করে বাজারে বিক্রি করে। পাখি যেমন দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে তেমনি ভারসাম্য রক্ষায় তাদের গুরুত্ব অপরিসীম।
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা নদ-নদী, খাল-বিল, পুকুর-ডোবা, হাওর-বাঁওড়সহ প্রাকৃতিক জলাধারগুলো ব্যাপক ভূমিকা পালন করে থাকে। এ ছাড়াও পরিবেশকে শীতল রাখা, বর্ষা মৌসুমে বন্যা প্রতিরোধ, শহরে জলাবদ্ধতা নিরসন, পানির চাহিদা পূরণ ও আবর্জনা পরিশোধনে জলাভূমিগুলোর গুরুত্ব অপরিসীম।
কিন্তু মানুষ নিজেদের ইচ্ছেমতো জলাভূমিগুলো ভরাট করছে। অথচ জলাভূমিগুলো পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, উদ্ভিদ ও প্রাণিকূলের টিকে থাকার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এদেশে নদী-নালা, খাল-বিল, পুকুর-ডোবা, হাওর-বাঁওড়ের অভাব নেই, শুধু সংরক্ষণ করার অভাব! গ্রাম, ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা ও শহর পর্যায়ে একের পর এক জলাভূমিগুলো ভরাট করা হচ্ছে। অথচ ‘প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন-২০০০’ অনুযায়ী কোনো পুকুর-জলাশয়, নদী-খাল ভরাট করা সম্পূর্ণ বেআইনি। আবার বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন-২০১০ অনুযায়ী জাতীয় অপরিহার্য স্বার্থ ছাড়া কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সরকারি বা আধা সরকারি, এমনকি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের বা ব্যক্তিমালিকানাধীন পুকুর বা জলাধার ভরাট করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কিন্তু পরিতাপের বিষয় বর্তমানে আইন অমান্য করে বহু প্রভাবশালী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান প্রাকৃতিক জলাভূমিগুলো ধ্বংস করে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করছেন। এর ফলে জলাভূমির ওপর নির্ভরশীল মানুষ ও জীববৈচিত্র্যের ওপর দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
সুন্দরবন হলো বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত বিশ্বের একক বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন। জীব বৈচিত্র্যে ভরপুর সুন্দরবন সারা বিশ্বের মানুষের কাছে অন্যতম এক আকর্ষণীয় স্থান। শৌর্য-বীর্যের প্রতীক রয়েল বেঙ্গল টাইগারের প্রিয় আবাসভূমি এটি। ঘুর্ণিঝড় সিডর, আইলা, ফনী ও বুলবুলের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে মোকাবেলা করে সগৌরবে মাথা উচুঁ করে দাঁড়িয়ে আছে সুন্দরবন। যা দেশের অহঙ্কার। অথচ এ বনের অস্তিত্ব ক্রমেই বিপন্ন হচ্ছে। এ বন নিয়ে যারা গবেষণা করেন, তারা বলছেন জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ রক্ষার অন্যতম শক্তি সুন্দরবন। অথচ তেলের ট্যাংক ডুবে বনের অভ্যন্তরের পানি, পরিবেশ-প্রতিবেশ দূষিত হওয়া, চোরা শিকারি ও বনসংলগ্ন এলাকায় শিল্প-কারখানা নির্মাণের কারণে সুন্দরবনের অস্তিত্ব হুমকির মুখে ফেলছে।
এই পৃথিবীকে রক্ষা করতে, যে কোনো বিনিয়োগের সময় খেয়াল রাখতে হবে, সেটা ভবিষ্যতের জন্য কতটা টেকসই হবে। জীববৈচিত্র্য রক্ষার জন্য শিক্ষাব্যবস্থা ও গবেষণার মাধ্যমে বৃহত্তর জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে এবং আইন ও নজরদারি ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে। জেনেটিক গবেষণার তথ্য এবং এ সংক্রান্ত প্রথাগত জ্ঞান থেকে প্রাপ্ত সুফল যাতে প্রকৃত স্বত্ত্বাধিকারীরা পান, তা অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। প্যারিস জলবায়ু সম্মেলনে যেসব লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল, সেগুলোর বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করবে মানুষ বিলুপ্ত হবে, না টিকে থাকবে। সুতরাং অবশ্যই সেসব অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করতে হবে।
জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মৌলিক নীতি হিসাবে সংবিধানে স্বীকৃত। স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালের শুরুতেই বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অধ্যাদেশ কার্যকর করা হয়েছিল। যে ক’টি দেশ জৈব বৈচিত্র্য সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক কনভেনশনটি বাস্তবায়নের জন্য আইন কার্যকর করেছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। ২০১৭ সালেই বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে ‘বাংলাদেশ বায়োলজিকাল ডাইভারসিটি অ্যাক্ট’ পাস হয়েছে।বাংলাদেশ তার ভূখণ্ডের ৫ শতাংশের বেশি এবং সমুদ্র অঞ্চলের প্রায় ৫ শতাংশ এলাকাকে ‘ঝুঁকিতে থাকা’ এবং সংরক্ষিত অঞ্চল হিসাবে ঘোষণা করেছে।
আরো পড়ুন: বিশ্বে করোনা আক্রান্ত ৮ কোটি ১২ লাখ ছাড়াল
প্রত্যেক জীবের এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকার পূর্ণ অধিকার আছে। ১৯৯২ সালে জাতিসংঘের বিশ্বপ্রকৃতির ঘোষণাপত্রে এই চিন্তাধারা স্বীকৃতি পেয়েছে। তাই আমাদের প্রত্যেকের কর্তব্য প্রতিটি প্রজাতির জীবকে বাঁচিয়ে রাখা। এর জন্য দরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং জীববৈচিত্র্যের সংরক্ষণ ও গুরুত্ব সম্বন্ধে মানুষজনকে সচেতন করা।
লেখক: ব্যাংকার ও কলাম লেখক, সতিশ সরকার রোড, গেন্ডারিয়া, ঢাকা।
- স্বামী মারা যাওয়ার কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে স্ত্রীর মৃত্যু
- ‘আগামী পাঁচ বছরে যুব উন্নয়নে ৫হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ করা হবে’
- কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব!
- সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পাশে জেসিআই ঢাকা এস্পায়ার
- বানিাচংয়ে বজ্রপাতে ২ কৃষকের মৃত্যু
- ডোমারে পলিব্যাগে মোড়ানো নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
- সরকারী কর্মকর্তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে প্রতারণা, অবশেষে পুলিশের কাছে গ্রেফতার
- খানসামায় ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
- রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকলেই ন্যূনতম কর ২ হাজার
- পিএসজি ছাড়ছেন মেসি
- শৈলকুপায় স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার দায়ে স্ত্রী’র যাবজ্জীবন কারাদন্ড
- দাম কমবে যেসব পণ্যের
- দাম কমছে ইন্টারনেটের
- যেসব পণ্যের দাম বাড়বে
- সব সিগারেটের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব
- এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ
- ফুলবাড়ী সরকারি কলেজে নবাগত শিক্ষার্থীদের বরন ও শ্রেণীপাঠ উদ্বোধন
- জয়পুরহাটে এলজিইডির মান নিয়ন্ত্রণ ল্যাবেরেটরি উদ্বোধন
- পাকিস্তানে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৫
- শেরপুরে তরুণদের দক্ষতা উন্নয়ন শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
- ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট হবে গরিববান্ধব: অর্থমন্ত্রী
- এবার হলিউডে পা রাখছেন সামান্থা
- পাসপোর্ট পেলেন সম্রাট, চিকিৎসার জন্য যেতে পারবেন বিদেশ
- সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কী পদক্ষেপ, জানতে চাইলেন জাপানি রাষ্ট্রদূত
- ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ ১৭ জুলাই
- ৭ লাখ টাকা দেনমোহরে বিধবা দাদিকে বিয়ে করলেন নাতি
- গুণগত মানসম্পন্ন প্রকৌশল কাজই টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করবে- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
- বিদ্যুতের ঘাটতি ৩০০০ মেগাওয়াট, সারা দেশে লোডশেডিং
- নাইজেরিয়ার কাছে হেরে বিদায় স্বাগতিক আর্জেন্টিনার
- তিউনিসিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ব্রাজিল
- মার্টিনেজকে আনতে তৎপরতা শুরু করেছে বিকাশ
- কানাডায় ভয়াবহ দাবানল, ঘর ছাড়া ১৬ হাজার মানুষ
- বিএনপি নেতা খায়রুল কবিরের বাড়িতে আগুন
- ঢাকায় থাপ্পড় পার্টির সন্ধান
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এরদোয়ানের ফোন
- পে-স্কেল না হলেও সরকারি কর্মচারীদের বেতন বাড়বে
- রাজধানীতে বাড়ির উঠানে পুঁতে রাখা কানাডা প্রবাসী নারীর মরদেহ উদ্ধার
- সরকারি ব্যয়ে আকাশপথে প্রথম শ্রেণিতে ভ্রমণ স্থগিত
- মহালছড়িতে কমিউনিটি ক্লিনিকে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে সমন্বয় সভা
- চিলমারীতে বাড়ী-ভিটা রক্ষার দাবীতে মানববন্ধন
- সরকারি ব্যয়ে আকাশপথে প্রথম শ্রেণিতে ভ্রমণ স্থগিত
- ইবিতে গুচ্ছের ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
- রোহিঙ্গাদের সম্মানজনক প্রত্যাবাসন চায় ওআইসি
- জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হলো দেশের প্রথম ভাসমান সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
- ওরিয়েন্টেশনে অতিথির বক্তব্য চলাকালে মারামারি করল ইবির নবীন দু’গ্রুপ
- বিদ্যুতের ঘাটতি ৩০০০ মেগাওয়াট, সারা দেশে লোডশেডিং
- লক্ষ্য ও স্বপ্নপূরণে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান এরদোয়ানের
- আরব আমিরাতে ফার্নিচার কারখানায় আগুনে ৩ বাংলাদেশির মৃত্যু
- মির্জাপুরে মতবিনিময় করলেন আ.লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী সানি
- চীনের আদা ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা
- রামগড়ে বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও কুরি’ পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তিতে আনন্দ শোভাযাত্রা
- দ্বিতীয় মেয়াদে মালদ্বীপ-বাংলা সাংবাদিক ইউনিটির পরিচিতি ও সংবর্ধনা
- অশান্তি, সংঘাত চাই না: প্রধানমন্ত্রী
- নতুন ট্রেনের নাম ‘নীলফামারী এক্সপ্রেস’ করার দাবিতে মানববন্ধন
- আক্কেলপুরে কৃষকদের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণ
- কালীগঞ্জে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত
- ইবিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির নবীন বরণ অনুষ্ঠিত
- তিউনিসিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ব্রাজিল
- শীতকালীন প্রকৃতি ও মানব জীবনের পরিবেশ দর্শন
- বাংলাদেশে ই-কমার্সের সমস্যা ও সম্ভাবনা
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা
- প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষায় জীববৈচিত্র্যের ভূমিকা
- বাঙালির জাতীয় জীবনে গৌরবময় ও ঐতিহ্যপূর্ণ দিন ২১ ফেব্রুয়ারি
- হারিয়ে যেতে বসেছে যৌথ পরিবারের সুবিধা ও বন্ধন
- জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি: শেখ হাসিনা দীর্ঘজীবী হোন
- পথশিশুর ঠিকানা কি পথেই থেকে যাবে?
- ‘বিজয় দিবস’ আনন্দ ও আত্ম জিজ্ঞাসার প্রশ্নে
- জাতির জনকের জন্ম শত বার্ষিকী, কিছু কথা কিছু প্রত্যাশা
- সমাজের এক নিবেদিত প্রাণ শাপলা ত্রিপুরা
- বহুমুখী প্রতিভাময়ী কুসুম কুমারী দাশ
- উহান থেকে ঢাকা : প্রসঙ্গ কোভিড-১৯
- ঢাকাই জামদানির জানা-অজানা
- ত্রিপুরা জনগোষ্ঠী ও সমকালীন ভাবনা