Berger Paint

ঢাকা, সোমবার   ২০ মার্চ ২০২৩,   চৈত্র ৬ ১৪২৯

ব্রেকিং:
চট্টগ্রাম, গাজীপুর, কক্সবাজার, নারায়ানগঞ্জ, পাবনা, টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ ব্যুরো / জেলা প্রতিনিধি`র জন্য আগ্রহী প্রার্থীদের আবেদন পাঠানোর আহ্বান করা হচ্ছে। শিক্ষাগত যোগ্যতা- স্নাতক, অভিজ্ঞদের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল যোগ্য। দৈনিক প্রতিদিনের চিত্র পত্রিকার `প্রিন্ট এবং অনলাইন পোর্টাল`-এ প্রতিনিধি নিয়োগ পেতে অথবা `যেকোন বিষয়ে` আর্থিক লেনদেন না করার জন্য আগ্রহী প্রার্থীদের এবং প্রতিনিধিদের অনুরোধ করা হল।
সর্বশেষ:
মাদারীপুরে ১৯ যাত্রী নিহতের ঘটনায় বাস মালিকের বিরুদ্ধে মামলা পশ্চিমবঙ্গে অ্যাডিনোভাইরাসের থাবা, ১৯ শিশুর মৃত্যু আর্জেন্টিনাকে ১৩ গোল দিয়ে কোপার শিরোপা জিতল ব্রাজিল দেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাঁটির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ শেরপুরে ব্রীজের অভাবে দূর্ভোগে ১০ গ্রামের অর্ধলাখ মানুষ বীরত্বপূর্ণ কাজের জন্য পদক পাচ্ছে র‍্যাবের কুকুর ‘চিতা’ আজিমপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

শোকজের উত্তর দিলেন কুবির দুই ছাত্রলীগ নেতা

মুনিরা আক্তার, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

প্রকাশিত: ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩  

ছবি- সংগৃহীত।

ছবি- সংগৃহীত।

 

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) সহকারী প্রক্টর ও নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অমিত দত্তকে লাঞ্ছনার অভিযোগে দুই ছাত্রলীগ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছিল প্রশাসন। সেই প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর মো. এনায়েত উল্লাহ ও মো. সালমান চৌধুরী কারন দর্শান।

 

বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) উপাচার্য বরাবর তারা আলাদা আলাদা করে কারন দর্শান।  

 

দুই ছাত্রলীগ নেতা তাদের কারন দর্শানো পত্রে বলেছেন, ' গত ৩০ জানুয়ারি কয়েকজন অছাত্র অবৈধভাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ওঠার চেষ্টা করে। এদের মধ্যে ২০১৬ সালে নিহত মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী খালেদ সাইফুল্লাহ হত্যা মামলার আসামি স্বজন বরণ বিশ্বাস ও আত্মস্বীকৃত খুনি এবং ১৬৪ ধারায় হত্যার দায় স্বীকারকারী বিপ্লব চন্দ্র দাসও ছিলেন। এরকম আসামি হলে ওঠার চেষ্টা করায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার ভীতি সৃষ্টি হয়। তখন আমিসহ কয়েকজন সেখানে উপস্থিত হয়ে প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যদেরকে সেখানে আসার আহ্বান জানাই।

 

এসময় অমিত দত্ত নামের এক শিক্ষক অছাত্রদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো হলের শিক্ষার্থীদের সাথে উচ্চবাচ্য ও তাদের গায়ে হাত তোলার চেষ্টা করেন। সেসময় আমি এ কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ জানালে প্রত্যুত্তরে সেই শিক্ষক তাঁর গলার মাপলার খুলে আমাকে মারতে তেড়ে আসেন এবং অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।

 

এক পর্যায়ে তিনি আমাকে ধাক্কা দিয়ে শারীরিকভাবে লাঞ্চিত করেন। এ ঘটনার ফলে আমি আশঙ্কা করছি, ওই শিক্ষক তাঁর ক্ষমতার অপব্যবহার করে যেকোনো সময় আমার বিরুদ্ধে অন্যায়মূলক পদক্ষেপ নিতে পারেন। অধিকন্তু, আমি তীব্র শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রনায় ভুগছি। আমি এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

 

এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, 'আমরা তাদের জবাবগুলো দেখবো। এরপর মিটিং করে সিদ্ধান্ত নিব।'

এই বিভাগের আরো খবর