অনাগত `শিশুর` সুস্থতায় বাবার ভূমিকা
ডাঃ আব্দুল্লাহ বিন মোকছেদ (মাইক্রোবায়োলজিস্ট)
প্রকাশিত: ১৮ জানুয়ারি ২০২০

ছবি-প্রতিদিনের চিত্র
বংশানু গতিক্রমে একজন বাবা তার স্ত্রীর গর্ভে দান করেন একটি শুক্রাণু, যা একটি ডিম্বানুর সাথে মিলিত হয়ে সৃষ্টি করেন একটি নতুন জীবন। সৃষ্টিকর্তার মহান কুদরতে ছেলে বা মেয়ে হয়ে উঠে মাতৃগর্ভে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে তাদেরকে মাতৃগভেই নির্ধারণ করা হয়ে থাকে ছেলে (ঢণ) মেয়ে (ঢ ঢ) হিসাবে। আমরা পৃথিবীতে পেয়ে থাকি লাল টুকটুকে একটি বা দুটি, এভাবে বারটি (ডয়োডোক্যাপলেট) পর্যন্ত সন্তান। ঠিক ঐ মর্হুতে (নিউবর্ণ) বা সন্তানটি এক নজর দেখার জন্য দীর্ঘ প্রতীক্ষায় নবাগত অথিতিটির নানা, দাদা, কাকা, কাকি, খালা খালুসহ অনেকেই। কেউ কেউ ভাবছেন নবাগত সন্তানটি সুস্থ্য না অসুস্থ্য ও জম্ম ক্রুটি আছে কিনা। আবার কেউ কেউ ভাবছেন দেখতে কার মত। কেউ খুশি ছেলেতে আবার কেউ খুশি মেয়েতে। যাই হোক। প্রত্যোক বাবা-মা-ই চায় একটি সুস্থ্য সবল, সতেজ নরম ও কমল দেহের একটি নব জাতক (নিউবর্ণ) । পিতা-মাতার চাওয়া আর একটি হচ্ছে সুন্দর আকৃতির। কিন্তুু এটা সম্পূর্ণ সৃষ্টিকর্তার হাতে। এ বিষয়ে আল কোরআনের সূরা আত- তাগাবুনের ৩নং আয়াতে আল্লাহ সুস্পষ্ট ভাবে বলেছেন- তোমাদের আকৃতি, শারিরিক গঠন এবং চেহারার আকৃতি এত সুন্দর বানিয়েছেন যে, আল্লাহর অন্য সৃষ্টিকূল এ থেকে বঞ্চিত। অথ্যাৎ তোমাদের আকৃতি করেছেন সু-সুন্দর ও সু-শোভন এবং প্রত্যাবর্তন তো তাঁরই নিকট। ইসলাম ধর্মাল্বীরা পবিত্র কোরআনে এটাও পাবেন যে, সুশ্রী না কুশ্রী, ছেলে না মেয়ে এটা আল্লাহই ভাল জানেন।
একটি ছেলে সন্তান ছাড়া বাবা হওয়া অসম্ভব। আর এজন্য ছেলেটি ধীরে ধীরে বড় হয়ে প্রাপ্ত বয়স্ক হচ্ছেন এবং স্পার্ম ডোনেট করা মাধ্যমে বংশানুগতিক্রমে বংশ বিস্তার করছেন। এভাবে বংশের টাইটেল, লাইফ স্টাইল ও কিছু মেডিকেল ডিসওর্ডার ও আবেগ অনুভূতি নিয়ে জম্ম নিচ্ছেন আজকের নিউবর্ণ বা আগামীদিনের ভবিষ্যত প্রজম্মরা। যাই হোক। খাঁন বাড়ীর পাশের বাড়ীর ছেলেটি ওর বাবার মতই হাটছেন, হাসছেন, কাদছেন ইত্যাদি ইত্যাদি যদিও ওর বাবা জম্ম দিয়ে চলে গেলেন প্রবাসে। হ্যাঁ জেনেটিক্স বিজ্ঞানের রহস্য।
জেনেটিক শব্দটির মধ্যে জিন একটি বিস্বয়কর আবিস্কার। হাজার হাজার জিন প্রতিনিয়ত খেলছে আমাদের এই দেহে। একটি মানব দেহে ২০ হাজার থেকে ২৫ হাজার জিন থাকে। প্রত্যেক ব্যক্তির দুই কপি জিনের মধ্যে এক কপি আসে তার বাবা-মার থেকে। অল্প কিছু সংখ্যক ১% এর কম ভিন্ন হয়ে থাকে বিভিন্ন ব্যক্তির মধ্যে। তা ছাড়া সব জিনই একই রকম থাকে কোন রকম পরিবর্তন ছাড়াই। আর এই জিনের পরিবর্তন যেন না ঘটে এজনই বিজ্ঞানীরা নিদিষ্ট জিন থেরাপি আবিস্কার করেছেন। যার ফলশ্রতিতেই বংশগত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাচ্ছে এমনটাই আশ্বাস দিয়েছেন বর্তমান বিশ্বের চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। আর একটু পরিস্কার বলতে গেলে জেনেটিক ডিসওর্ডার হচ্ছে একটি বংশগত রোগ। যা একটি ব্যক্তির ডিএন এ সিকোয়েন্স এর পরিবর্তন বা মিউটেশনের কারনে হয়ে থাকে। গবেষনায় দেখা গেছে, পরিবেশগত ফ্যাক্টর যেমন, (সিগারেট) ধুমপান ও রেডিয়েশন সংস্পর্শ হওয়ার কারনে ডি.এন.এ মিউটেশন হচ্ছে। অথ্যাৎ ডি.এন.এ সিকোয়েন্স এর পরিবর্তনের কারণে একটি বাবার থেকে পরবর্তী প্রজম্মের ক্যান্সার নামক ভয়াবহ রোগ হচ্ছে। অতএব এখনই সঠিক সময়, আপনার বদ অভ্যাস, ডায়েট, নেশাগ্রস্থ জীবন (যেমন সিগারেট, ফেন্সিডিল, আফিম, ইয়াবা, এ্যালকাহোল নেশাজাতীয় ইত্যাদি) লাইফ স্টইল, খারাপ আবেগ,-অনুভূতি আপনার পরবর্তী বা অনাগত প্রজম্ম না পায় সেই দিকে খেয়াল, মনোযোগী হওয়া এখন একটি জাতীয় ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। উন্নত দেশগুলোতে সন্তান জম্মাবার পূর্বে প্যারেন্ট বা পিতা-মাতা এর জেনেটিক টেস্ট করে তার পরে সন্তান নেওয়া হচ্ছে। কারণ আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যত যা বাংলাদেশে আরও একটু জোড় দিতে হবে। জেনেটিক টেস্ট হচ্ছে মানব দেহের রক্ত বা টিস্যু বিভিন্ন ধরনের তরল পদার্থ নিয়ে স্ক্রিনিং পরীক্ষা যা, একটি ব্যক্তি বা তার জীবনসঙ্গী অথবা তার নবজাতকের ক্রোমসোমাল ডিফেক্ট বা বংশগত রোগ নির্ণয়ের একটি মাধ্যম। এই পরীক্ষার মাধ্যমে চিকিৎসকরা জানতে পারেন তাদের কিছু বংশগত রোগ। নবজাতকের জম্মের পূর্বেই জম্ম ক্রটি দেখার জন্য এই টেস্টটি করা হয়ে থাকে যা বাবা মায়ের জিন ডিফেক্ট এর জন্যেই মূলত বেশী হয়ে থাকে।মায়ের রক্ত স্ক্রিনিং এর মাধ্যমে কিছু ডিসঅর্ডার নির্ণয় করা যেতে পারে। যদি সক্ষমতা না হয় এ্যামনিও সেনটেসিন বা কোরিওনিক ভিলান স্যাম্পলিং (সি.ভি.এস) এর মাধ্যমে করা যেতে পারে।
একটি মা যখন ৩৪ বছর পেরিয়ে সন্তান নিতে চান, তখন তাকে জেনেটিক ডিস অর্ডার নিয়ে ভাবতে হবে। কারণ ৩৪ বছর এর উপরে মা সন্তান নিলে তার নবজাতকের জেনেটিক ডিস অর্ডার হওয়ার সমভাব্যতাবেশী থেকে যায়। এই জন্যেই মূলত এই টেস্ট বা পরীক্ষা গুলি করা হয়ে থাকে। জেনেটিক ডিস অর্ডার তিন ভাগে বিভক্ত করা হলে “ প্রথমেই সিঙ্গেল সেল ডিস অর্ডার” এর কথা বলতে হবে। এটি একটি বিশেষ বা পার্টিকুলার জিন ডিফেক্টটের কারণে হয়ে থাকে। এর মধ্যে ডোমিন্যান্ট রিসেসিভ ও এক্স লিংকড ডিস অর্ডার পাওয়া যায়।
দ্বিতীয়ত ক্রোমসোম ডিস অর্ডার যা হচ্ছে, ক্রোমসোম সংখ্যা বা গঠনের পরিবর্তনের বর্ণ হয়ে থাকে। যেমনঃ- ডাউন সিনড্রোম (হাবাগোবা বেবি বা সন্তান)
তৃতীয়ত মাল্টিফ্যাক্টটারিয়াল বা কমপ্লেক্স ডিজিস; এটি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের জিনের পরিবর্তন যা পরিবেশ খাদ্যাভাস ও লাইফ স্টাইলের মিথষিক্রয়ার প্রভাবে ঘটে থাকে। উদাহরণ নতুন প্রজম্মের ক্যান্সারের কারণ প্যারেন্ট বা বাবার ধুমপান।
যাইহোক, বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশের মায়েদের যতেœর কোন অভা হয় না। এমনকি প্রত্যেক ইউনিয়নের ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে কমিউনিটি ক্লিনিক, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র থেকে শুরু করে উচ্চতর পর্যায় পর্যন্ত প্রেগনেট মায়েদের যতœ নেওয়া/ দেওয়া হচ্ছে। এই সব প্রতিষ্ঠান থেকে স্বাচ্ছন্দে সেবা গ্রহণ করছে মায়েরা। প্রায় মায়েরাই জানতে পেরেছেন গর্ভাবস্থায় ফলিক এসিড গ্রহণ না করিলে জম্ম ক্রটি হওয়ার আশংকা বেশী থেকে যায়। (যেমনঃ- ঠোক কাঁটা, তালকাঁটা,স্পাইনা বাই ফিডা ইত্যাদি মেডিকেল কন্ডিশন)
মায়েদের গর্ভাবস্থায় এ্যালকোহলপান ও ধূমপান নিষেধ এটাও বাংলাদেশের বাঙ্গালী মেয়েরা জানতে পেরেছেন খুবই কম আগ্রহ নিয়ে এবং আমাদের সেবাদানকারী চিকিৎসক, নার্স ও মেডিকেল পারসোনালদের সহযোগিতার সফল প্রয়াস।
মা ও শিশুদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সেবা ও প্রচারণামূলক ব্যবস্থা থাকলেও সেক্ষেত্রে সন্তান জম্মদানের এবং সন্তানের সুস্থতাই বাবাদের কোন সেবা বা পরামর্শ মূলক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান নেই। অথচ সন্তানের জম্ম ও সন্তানের সুস্থ্যতায় বাবাদের ভূমিকায় সবচেয়ে বেশি। সেক্ষেত্রে বাবাদের যতেœ কিন্তুু আমরা পিছিয়ে রয়েছি, এমনকি বাবারা নুন্যতম কাউন্সিলিং পর্যন্তও পায় না কোন হাসপাতাল থেকে। কারণ এই দেশে বাবাদের জন্য কাউন্সিলর বা হেল্প ডেস্ক নেই। যেটা এখন সময়ের দাবীতে পরিণত হয়েছে। তাই একটি সন্তান সাম্ভাব্য বাবা সন্তান নিতে চাইলে তার কি কি মেডিকেল চেক আপ করা দরকার এই বিষয়টি এখনও বাংলাদেশে পরিস্কার নয়। অথচ ড. জোয়ানা কিটলিনস্কা প্রফেসর (বায়োকেমিস্ট্রি এ্যান্ত মলেকুলার ও সেকুলার বায়োলজী) জর্জ টাউন বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে এক গবেষনায় দেখা যায়, বাবার স্বাস্থ্য শিশুর স্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে একটি সন্তান সম্ভাব্য বাবার একটি সুস্থ্য সবল নিউবর্ণ সৃষ্টিতে অত্যাবশকীয় কাউন্সিলিং ডায়েট, লাইফ স্টাইল ও এক্সারসাইজ দরকার। যা কিনা খুবই জরুরী হয়ে উঠেছে।দিনে দিনে এই সম্ভাবনাময় কাংলাদেশে শুধুমাত্র ডায়েট, লাইফ স্টাইল ও এক্সারসাইজ এর উপর কাউনসেলিং করলে আমরা আমাদের নব জাতককে বার্থ ডিফেক্ট বা জম্ম ক্রটি যেমন. অটিজম, প্রতিবন্ধি, স্খুলতাকায় দেহ, মেটাবালিজম ডিসঅর্ডার ও মেন্টাল ডিস অর্ডার থেকে মুক্ত করতে পারব। ব্যাপারটা কিন্তুু একজন উদ্যোক্তার স্পৃহা মাত্র।
অতএব, বাংলাদেশের মায়েদের পাশাপাশি বাবাদের যতœ নিতে প্রত্যেকটি ইউনিয়নের ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে বাবা বিষয়ক কাউসেলিং দিতে মেডিকেল কাউনসেলিং দরকার। যাতে করে বাবাদের কারনে যেন শিশুর সুস্থ্যতায় খারাপ প্রভাব পরিলক্ষিত না হয় এবং একটি সুখী সমৃদ্ধি পরিবার গঠন হয়। কারণ মধ্যম আয়ের দেশ আমাদের বাংলাদেশ। এটি একটি স্বাধীন রাষ্ট্র। বিশ্বের মানচিত্রে অনেকেই এই দেশে জম্ম গ্রহণ করে রেখে যাচ্ছেন তাদের স্ব স্ব অবদান। দেশটিতে বুদ্ধিজীবি , চিকিৎসক, আইনজীবী, প্রকৌশলী ও বিজ্ঞানী বেড়ে উঠছে বহু গুনে উন্নত দেশগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে। এই দেশের বেশীর ভাগ সুনামধন্য একেক ব্যক্তির পিছনের রয়েছে একেক ইতিহাস। একটি সুস্থ বা অসুস্থ্য অর্র্থশীল বা নি¤œ আয়ের বাবা অনেক সংগ্রাম করে দেশকে এগিয়ে নিচ্ছে দূর্বার গতিতে। সবারই চাওয়া একটি সুখী সমৃদ্ধি শালী উন্নত বাংলাদেশের। আর এভাবেই একদিন বিশ্বের বুকে মাথা চাড়া দিয়ে ওঠবে সর্ম্পুণ আধুনিক (ডিজিটালাইজড) তকমার একটি দেশ, যার নাম বাংলাদেশ ।
- স্বামী মারা যাওয়ার কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে স্ত্রীর মৃত্যু
- ‘আগামী পাঁচ বছরে যুব উন্নয়নে ৫হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ করা হবে’
- কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব!
- সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পাশে জেসিআই ঢাকা এস্পায়ার
- বানিাচংয়ে বজ্রপাতে ২ কৃষকের মৃত্যু
- ডোমারে পলিব্যাগে মোড়ানো নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
- সরকারী কর্মকর্তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে প্রতারণা, অবশেষে পুলিশের কাছে গ্রেফতার
- খানসামায় ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
- আগাম জামিন পেলেন প্রথম আলো সম্পাদক
- সিলেট নগরীতে বেড়েছে লাগামহীন মশার উপদ্রব
- মাটিরাঙ্গায় দেড় হাজার ক্ষুদ্র-প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
- মোবাইল ও ল্যাপটপ উদ্ধারসহ সংঘবদ্ধ চোর চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার
- জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের দায়িত্ব নিল রাশিয়া
- ‘আগামী বছর থেকে হজের প্যাকেজ মূল্য আরো বৃদ্ধি পাবে’
- শিক্ষার্থীর মৃত্যু: ৭ দফা দাবিতে উত্তাল শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
- দাম কমলো এলপিজির
- দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে দিশেহারা আক্কেলপুরের মানুষ
- বকশীগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী গরুর মই দৌড় প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ
- বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ কোটি ৪০ লাখ ছুঁইছুঁই
- এবার ফিতরা জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা, সর্বোচ্চ ২৬৪০
- সামান্য বাতাসেই লণ্ডভণ্ড নবনির্মিত আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর
- লেভানদোভস্কির জোড়া গোলে এলচেকে উড়িয়ে দিল বার্সা
- হাইকোর্টে আগাম জামিন চেয়েছেন প্রথম আলোর সম্পাদক
- মধ্যপ্রাচ্যে রমজান মানে সস্তার মাস, নিত্যপণ্যের দাম অর্ধেকেরও কম
- বাতিল হচ্ছে গুচ্ছ পরীক্ষা, চালু হচ্ছে এনটিএ পদ্ধতি
- আশুলিয়ায় বাসচাপায় শ্রমিক নিহত, প্রতিবাদে দুই বাসে আগুন
- ফেসবুকে মিথ্যাচারের প্রতিবাদে বিদ্যালয় পর্ষদের সংবাদ সম্মেলন
- ইফতার মাহফিল ও ইফতার পার্টির আয়োজন না করে গরিব-অসহায়দের দান-খয়রাত করা সমীচীন
- মনোহরদীতে কৃতী শিক্ষার্থীদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার শিক্ষা সহায়ক উপকরণ ট্যাব বিতরণ
- ইরানে চুল খোলা রাখায় দুই নারী গ্রেপ্তার
- আসছে ৮০ কিমি বেগে ঝড়, ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত
- যুক্তরাষ্ট্রে ঘূর্ণিঝড়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২২
- ১০ দফা দাবিতে জয়পুরহাটে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচী
- ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবীতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন
- ঝালকাঠিতে মেলা শেষে মাঠের হাল বেহাল, খেলোয়ারদের ক্ষোভ প্রকাশ
- ট্রেনের টিকিট ক্রয়ে বাধ্যতামূলক হলো সহযাত্রীর নাম
- বিরামপুরে মসজিদের ছাদ ঢালায়ে নগদ অর্থ সহায়তা করলেন- এমপি শিবলী সাদিক
- শেকৃবির শিক্ষিকার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ
- অসত্য লিখে স্বাধীনতাকে কটাক্ষ করা, কি অপরাধ নয়- প্রশ্ন তথ্যমন্ত্রীর
- ১০ দফা দাবিতে জয়পুরহাটে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচী
- স্বাধীনতার অবমাননাকে কঠোর হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে- শরীফ শাহাব উদ্দিন
- ডিএনসিসি মেয়রের সঙ্গে কানাডিয়ান হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে বিনিয়োগে আগ্রহ বাড়ছে বিদেশিদের : তথ্যমন্ত্রী
- ক্যাবল নেটওয়ার্ক ডিজিটাল হলে সব পক্ষ উপকৃত হবে: তথ্যমন্ত্রী
- যানজটে জনজীবন যন্ত্রণাময়
- স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছায় বাইডেন বললেন ‘জয় বাংলা’
- দেশের সমৃদ্ধি যাদের পছন্দ হয় না, তারাই বিভ্রান্তি ও অপপ্রচার চালায় : তথ্যমন্ত্রী
- বেলকুচির এমপিএ ডাঃ আবু হেনার প্রথম জানাজা সম্পন্ন
- মির্জাপুরে মেয়ের শ্বশুর বাড়িতে খুন হলেন মেয়ের বাবা
- আক্কেলপুরে দুই ওষুধের দোকানকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
- বেলকুচিতে ওয়ারেন্ট ছাড়া যুবলীগ কর্মীকে আটক করতে গিয়ে জনগণের তোপের মুখে পুলিশ
- ইসলামপুরে টিসিবির কার্ডধারীর পণ্য যুবলীগ নেতা ও মেম্বরের খপ্পরে
- মঙ্গলবার আত্মসমর্পণ করবেন ট্রাম্প
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাহসিকতা কখন ভুলার নয়- শিক্ষামন্ত্রী
- জেসমিনের মৃত্যুর কারণ উল্লেখ করে হাইকোর্টে প্রতিবেদন
- নানা আয়োজনে আক্কেলপুরে স্বাধীনতা দিবস পালিত
- সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে সমাজের আলো বিলিয়ে দিতে হবে: খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার
- বিএনপিকে সংলাপের আমন্ত্রণ জানানো হয়নি : সিইসি
- বেঁচে থাকুক বন্ধুত্বের অটুট বন্ধন!
- আসছে ঋতুরাজ বসন্ত
- বিয়েতে বাঙালি সাজ
- করোনার এসময়ে সেক্স? করনীয় আর বর্জনীয়-
- বিয়ের সাজ যেমন হতে পারে!
- জেনে নিন মাস্ক কিভাবে ব্যবহার করবেন!
- অনাগত `শিশুর` সুস্থতায় বাবার ভূমিকা
- যে সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হবার নয়
- শীতের সকাল, শীতল অনুভূতি
- আজ থেকে শুরু ভ্যালেন্টাইনস সপ্তাহ
- চলুন জেনে নেই করোনা ভাইরাসের লক্ষণ ও প্রতিকার
- আজ কিস ডে
- ভোরে বিছানা ছাড়ুন, উপকারিতা অনেক
- মোবাইলে বেশী টাকা রিজার্চ করে রাখুন
- কাল ‘প্রপোজ ডে’