Berger Paint

ঢাকা, সোমবার   ২০ মার্চ ২০২৩,   চৈত্র ৬ ১৪২৯

ব্রেকিং:
চট্টগ্রাম, গাজীপুর, কক্সবাজার, নারায়ানগঞ্জ, পাবনা, টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ ব্যুরো / জেলা প্রতিনিধি`র জন্য আগ্রহী প্রার্থীদের আবেদন পাঠানোর আহ্বান করা হচ্ছে। শিক্ষাগত যোগ্যতা- স্নাতক, অভিজ্ঞদের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল যোগ্য। দৈনিক প্রতিদিনের চিত্র পত্রিকার `প্রিন্ট এবং অনলাইন পোর্টাল`-এ প্রতিনিধি নিয়োগ পেতে অথবা `যেকোন বিষয়ে` আর্থিক লেনদেন না করার জন্য আগ্রহী প্রার্থীদের এবং প্রতিনিধিদের অনুরোধ করা হল।
সর্বশেষ:
মাদারীপুরে ১৯ যাত্রী নিহতের ঘটনায় বাস মালিকের বিরুদ্ধে মামলা পশ্চিমবঙ্গে অ্যাডিনোভাইরাসের থাবা, ১৯ শিশুর মৃত্যু আর্জেন্টিনাকে ১৩ গোল দিয়ে কোপার শিরোপা জিতল ব্রাজিল দেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাঁটির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ শেরপুরে ব্রীজের অভাবে দূর্ভোগে ১০ গ্রামের অর্ধলাখ মানুষ বীরত্বপূর্ণ কাজের জন্য পদক পাচ্ছে র‍্যাবের কুকুর ‘চিতা’ আজিমপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

জবিতে সেলিম আল দীনের নাটক ‘নিমজ্জন’ মঞ্চস্থ

শেখ শাহরিয়ার হোসেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

প্রকাশিত: ৩১ জানুয়ারি ২০২৩  

ছবি- প্রতিদিনেরচিত্র বিডি।

ছবি- প্রতিদিনেরচিত্র বিডি।

 

গন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) নাট্যকলা বিভাগের পরীক্ষা প্রযোজনা হিসাবে মঞ্চস্থ হয়েছে নাট্যাচার্য সেলিম আল দীন রচিত নাটক ‘নিমজ্জন’। সোমবার (৩০ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য চত্ত্বরে নাট্যকলা বিভাগের চেয়ারম্যান শামস্ শাহরিয়ার কবি এর নির্দেশনায় নাটকটি মঞ্চস্থ হয়।

 

জানা যায়, নাট্যকলা বিভাগের দ্বিতীয় আবর্তনের স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষা প্রযোজনা হিসেবে নাটকটি প্রদর্শিত হয়।

 

নাট্যাচার্য সেলিম আল দীন রচিত নাটকটি বিশ্বের সব গণহত্যাকে উপজীব্য করে তার বিরুদ্ধে মানবতার বক্তব্য নিয়ে নির্মিত৷ এই নাটকের মাধ্যমে গণহত্যাকারীদের প্রতি তীব্র ঘৃণা ও ক্ষোভ প্রকাশ পেয়েছে। গাওয়া হয়েছে মানবিকতার জয়গান।

 

নাট্যাচার্য সেলিম আল দীন রচিত নাটকে বিশ্বের সব গণহত্যাকে উপজীব্য করে তার বিরুদ্ধে মানবতার বক্তব্য নিয়ে নির্মিত। এই নাটকের মাধ্যমে গণহত্যাকারীদের প্রতি তীব্র ঘৃণা ও ক্ষোভ প্রকাশ পেয়েছে। গাওয়া হয়েছে মানবিকতার জয়গান। কথোপকথনে পৃথিবীব্যাপী গণহত্যার ইতিহাস, সভ্যতা ও নতুন রাষ্ট্রক্রমভাবনার দর্শন ওঠে আসে ‘নিমজ্জন’ নাট্য প্রযোজনায়।

 

’নিমজ্জন’ নাটকে আগন্তুক চরিত্রে মাজেদ আহমেদ ও সাদ্দাম হোসেন, ভিক্ষুক চরিত্রে মাহাবুবুর রহমান, চাবিওয়ালা চরিত্রে মোএনামুল হাসান কাওছার, গেস্ট হাউজের মালিক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক (আগন্তুকের বন্ধু) চরিত্রে মো. ইমরান হোসেন, কবি চরিত্রে সাজ্জাত হোসেন, সাহিত্যের অধ্যাপক চরিত্রে ইমরান হাবীব, ইকোলোজিস্ট চরিত্রে হাফসা ফারিহা উর্মী, ইন্টোরেগেশন অফিসার হিসেবে তাকরিম, উর্মী, সাজ্জাত এবং যুবক চরিত্রে ছিলেন শান্ত।

 

কোরিওগ্রাফি দলে ছিলেন, নিশা, বাবলু, মিম, অনামিকা, কর্ণা, অনন্যা, সোমালি, মুস্তাকিন, মুগ্ধ। আবহ সঙ্গীতে ছিলেন, শৈলী, খুশি, শোভন, নওমী, হিয়া, পলক, নিশা ও রিয়াজ। দ্রব্যসামগ্রী প্রয়োগে ছিলেন, সাজ্জাত, অনামিকা, সোমালি, কর্ণা, শান্ত, উর্মী, ইমন। পোশাক পরিকল্পনা সহযোগী ছিলেন- উর্মী, মাহবুব ও সাদ্দাম। মুখোশ নির্মাণে ছিলেন, জেরিন চাকমা ও মীম। প্রচার ও প্রকাশনায় ছিলেন, ইমন ও কাওছার। সেট নির্মাণ ও প্রয়োগে ছিলেন- রঞ্জন, মাহবুব, নোভা, তামান্না, শ্রাবন্তী, অভিজিত, ইয়াছিন, ফিজা, কাকন, আনোয়ার, ব্রতী, সৌমিক, রুদ্র, রাজিন। পাণ্ডুলিপি সম্পাদনায় ছিলেন কাওছার। ফ্লোর ম্যানেজারের দায়িত্বে ছিলেন, মাহাবুবুর রহমান ও সাদ্দাম হোসেন।

 

এসময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ সহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরো খবর