হায় আফসোস; জন-মানবশূন্য মসজিদ!
মু, সায়েম আহমাদ
প্রকাশিত: ২২ মে ২০২২

ছবি- প্রতিদিনেরচিত্র বিডি।
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলাম। আল্লাহর কাছে একমাত্র মনোনীত ধর্ম ইসলাম। পৃথিবীর সকল অন্ধকার থেকে আলোয় আলোকিত করার মাধ্যম ইসলাম। ইসলাম সম্পর্কিত এত গুণ থাকার পরেও মানুষ কেন জানি ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ বা বিধিবিধান থেকে নিজেকে গুটিয়ে রাখছে। আফসোস হয় ভীষণ আফসোস। আমাদেরকে একটি কথা স্মরণ রাখতে হবে, এই দুনিয়ায় আমাদের বাস ক্ষণিকের; চিরস্থায়ী নয়। পবিত্র কোরআনের ভাষায়,
" জিজ্ঞেস করুন, নভোমন্ডল ও ভুমন্ডলে যা আছে, তার মালিক কে? বলে দিন, আল্লাহ। তিনি অনুকম্পা বা দয়া প্রদর্শনকে নিজ দায়িত্বে লিপিবদ্ধ করে নিয়েছেন। তিনি অবশ্যই তোমাদেরকে কেয়ামতের দিন একত্রিত করবেন। এর আগমনে কোন সন্দেহ নেই। যারা নিজেদের কে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে, তারাই বিশ্বাস স্থাপন করে না। "
সূরা আনআমের ১২ নং এর আয়াতে কিয়ামত অবধারিতভাবে সংঘটিত হওয়ার ব্যাপারে ইঙ্গিত করেছে এবং ঐ দিন সমস্ত মানব জাতির একত্রিত হওয়ার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেছে।
আমরা এই ক্ষণিকের দুনিয়ার মায়ায় পড়ে বিভিন্ন রঙ তামাশায় লিপ্ত হই। ভুলে যাই ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ এর সকল বিধি-বিধান। ভুলে যাই আমরা মহান প্রভুর স্মরণে এবাদত-বন্দেগি করা। প্রসঙ্গত একটি বাস্তবিক গল্প নিয়েই বলছি। শহর থেকে ঈদ উপলক্ষ্যে বাড়িতে গেলাম। ঈদের পর এক নিকট আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে তাদের বাড়ির সামনের মসজিদে নামাজ পড়ার জন্য গিয়ে প্রচন্ড রকমের অবাক হই আর ব্যথিত হয়ে ভাবছি। এত সুন্দর মসজিদ, মসজিদের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য এত এত আয়োজন। বলতে গেলে মসজিদের দিকে তাকালে চোখ ফেরানো দায়। কিন্তু আফসোস, এত সৌন্দর্যে ভরপুর মসজিদে নামাজ আদায় করার জন্য কোন মুসল্লী নেই! জন-মানবশূন্য মসজিদ! থাকলেও এত বড় মসজিদে না থাকার মতোই। আমাদের সমাজের মসজিদগুলোতে এমন জন-মানবশূন্য দৃশ্য দেখে সত্যি ব্যথিত হই। প্রশ্ন জাগে মনে, কী লাভ মসজিদ এত সৌন্দর্যে ভরপুর করে? যদি আমাদের মনের দিক থেকে সৌন্দর্য ফুটে না ওঠে। যদি আমাদের মন আল্লাহর বিধান মেনে চলতে তৎপর না হয়। আহ! বড় আফসোস করে বলতে হয়, বর্তমানে মুসলমান জাতি মসজিদকে উপেক্ষা করে বাজারকে বেশি গুরুত্ব দেয়। মসজিদে না এসে বাজারের দিকে ছুটে যায়। অথচ রাসূল (সাঃ) বলেছেন, সবচেয়ে খারাপ জায়গা হচ্ছে বাজার আর সবচেয়ে ভালো জায়গা মসজিদ। কিন্তু আমরা এই বিষয়ে কোনো তোয়াক্কা করছি না। তাই তো বলতে হয়; এই মন কাঁদে না প্রভুর স্মরণে, কাঁদে শুধু দুনিয়ার লোভনীয় মায়ায়।
আমাদের মাঝে রমজান মাস আসে রহমত, বরকত আর নাজাতের বার্তা নিয়ে। পুনরায় আবার ফিরে যায় কিন্তু এই রমজান মাসের ফজিলত থেকে আমরা কতটুকু শিক্ষা অর্জন করতে পেরেছি? কতটুকু নিজ নিজ জীবনে বাস্তবায়ন করতে পেরেছি সেটাই মুখ্য বিষয়। এমন বলার কারণ হচ্ছে, রমজানে প্রত্যেক মুসলমান ধর্মের প্রতিটি কাজে সচেতন হয়ে আমল-আখলাকে সোচ্চার হয়ে উঠে। মুয়াজ্জিনের আযান শুনে ছোট-বড় সব বয়সী মুসল্লির পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে মসজিদ। আহ! কী সুন্দর দৃশ্য; তখন মনে হয় ফুল বাগিচায় ফুটে উঠেছে এক একটি ফুল। মানুষ যে কত নিয়মানুবর্তিতার অধিকারী হয়ে থাকে তা রমজানের সময় বুঝা যায়। কিন্তু বড্ড আফসোস হয়। রমজান পরবর্তী সময়ে এমন কিছু আর হয়ে ওঠে না বলে; তখন মানুষ আর রমজানের মত কোন কিছু করার চেষ্টা করে না। হলেও খুব কম মানুষই আল্লাহর রহমত, বরকত আর নাজাত পাওয়ার জন্য ধর্মীয় বিধান নিজ নিজ জীবনে বাস্তবায়ন করে। যারা এমন কিছু নিজ নিজ জীবনে বাস্তবায়ন করেন তারাই সফলকাম হন; তারাই আল্লাহর রহমত বরকতের ভাগীদার হন।
আমরা এমন এক মুসলিম জাতি যেখানে বিভিন্ন ধরনের মানুষের বসবাস। কেউ আছে আল্লাহ ওয়ালা, তাকওয়াবান। যারা প্রতিনিয়ত আল্লাহর সকল বিধিমালা অনুযায়ী নিজ জীবনে বাস্তবায়ন করে থাকেন; এরাই সফলকাম। আবার কিছু আছে যারা নামধারী মুসলমান। এরা রমজান মাস আসলে মুসলমানের ভান ধরে আবার রমজান ফুরিয়ে গেলে নামধারী মুসলমান হিসেবে বিবেচিত হয়। শুধু রমজান মাস নয়; এরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া তো দূরের কথা শুক্রবারের জুমার নামাজেও পাওয়া দুষ্কর। অথচ তারা একটু ভাবে না রাসূল (সাঃ) নামাজের প্রতি কতটা গুরুত্ব দিয়েছেন। নামায না পড়াকে যারা ছোটখাট বিষয় মনে করেন, তাঁদের উদ্দেশ্যে বলছি, আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বার বার জোর দিয়ে বলেছেন, "যালিকা ইয়াওমুল হাক্কু" - এই দিন নিশ্চিতই আসবে! যারা নামায পড়বেনা তাদের মাথা পাথর দিয়ে আঘাত করে চূর্ণ বিচূর্ণ করে দেওয়া হবে। আমাদেরকে ফরয নামায ত্যাগ করার আগে চিন্তা করতে হবে, আমি কি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের কথা বিশ্বাস করি? যদি বিশ্বাস করি থাকি, তাহলে আমি বা আপনি ফরয নামায কোনোমতেই ত্যাগ করতে পারবো না। একটু চিন্তা করে দেখুন তো এই আয়াতে আসলে আল্লাহ কাদের কথা বলেছেন।
"আর মানুষের মধ্যে এমন কিছু লোক এমন রয়েছে যারা বলে, আমরা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান এনেছি অথচ আদৌ তারা ঈমানদার নয়।"
(সূরা বাক্বারাহ-০৮)
এই আয়াতে যাদের কথা বলা হয়েছে এরা আসলে মুনাফেক, মুখে দাবী করে আমরা ঈমানদার অথচ তাদের অন্তরে আল্লাহর প্রতি কোন ঈমান নেই। এদের প্রতি আল্লাহর রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক এবং হেদায়েতের আলোয় আলোকিত করুক এই প্রত্যাশা রাখি।
আমাদের সমাজের মসজিদগুলোতে একটি দৃশ্য দেখা যায়। তা হচ্ছে, সামান্য একটু হাঁটাচলা বা দুষ্টুমি করলেই বা উচ্চ স্বরে কথা বললেই ছোট বাচ্চাদের মসজিদ থেকে বের করে দেওয়া হয়। কোন যুক্তিতে আমরা এমনটি করি জানা আছে কারো? কিছু লোক আছে শুধু ছোট বাচ্চাদের প্রতি অস্বাভাবিক আচরণ করার জন্য মুখিয়ে থাকে। যা দেখে সত্যিই আফসোস হয়। ফলশ্রুতিতে, ছোট বাচ্চাদের মনে এক ধরনের ক্ষোভ জন্মে। তখন তারা আর মসজিদে যেতে চায় না। অথচ আমরা বুঝতে চাই না তারা এই বয়সে মসজিদ মুখী হয়ে উঠলে পরবর্তী সময়ে এরাই মসজিদে নেতৃত্বে দিবে, এরাই আল্লাহর কাছে প্রিয় বান্দা হিসেবে বিবেচিত হবে। ছোট বাচ্চাদের যদি মসজিদ মুখী না করার নির্দেশ দেওয়া থাকতো তাহলে রাসূল (সাঃ) হাসান-হোসাইন কে কখনোই মসজিদে ঢুকতে দিতেন না। ইমাম হাসান-হোসাইন রাসূল (সাঃ) এর সাথে মসজিদে যেতেন এবং মসজিদে দুষ্টুমি করতেন। যার প্রমাণ মিলে নিম্নোক্ত হাদিসে।
"হযরত আবু হােরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত; একদা তাজেদারে রিসালাম, শাহেনশাহে নবুয়ত, নবী করীম (সাঃ) এঁর সাথে ইশার নামায আদায় করছিলাম। রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) যখন সিজদায় গেলেন তখন ইমাম হাসান ও ইমাম হােসাইন রাসূল (সাঃ) এর পিঠ মােবারকে আরােহন করলেন। রাসূল (সাঃ) সিজদা থেকে মাথা উঠালেন তখন তাঁদেরকে নম্রভাবে ধরে জমিনে বসিয়ে দিলেন। অতঃপর যখন রাসূল (সাঃ) দ্বিতীয়বার সিজদায় গেলেন তখন ইমাম হাসান ও ইমাম হােসাইন দ্বিতীয়বার এমনই করলো। এমনকি রাসূল (সাঃ) নামায পরিপূর্ণ করলেন এবং তাঁরা উভয়কে আঁপন রান (কোলে) মােবারকে বসালেন।
[মুসনদে আহমদ,আবু হােরাইরা,৩/৫৯৩,হা/নং ১০৬৬৪, আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ৫/৫১৬]
এই হাদিসে রাসূল (সাঃ) বাচ্চাদের প্রতি অর্থাৎ ইমাম হাসান-হোসাইনের প্রতি কতটা আন্তরিকতা নিয়ে কাছে টেনে নিয়েছেন। যা সত্যি ভাবনার বিষয়। আমাদের সমাজে যারা মসজিদে বাচ্চাদের প্রতি অস্বাভাবিক আচরণ করে থাকেন তাদেরকে এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত। তবুও যদি এমন লোকদের শুভ বুদ্ধির উদয় ঘটে তাহলেই সার্থকতা খুঁজে পাওয়া যাবে নয়তো ছোট শিশুরা মসজিদ বিমুখ হবে এটাই স্বাভাবিক।
পরিশেষে, মুসলমানদের মনে আল্লাহর ভয়-ভীতি জাগ্রত হোক। ইসলামের সকল বিধিমালা অনুযায়ী নিজ নিজ জীবনে বাস্তবায়ন করে সেই মনোবল গড়ে তোলার তৌফিক দিক এবং মুয়াজ্জিনের আযান শুনে জন-মানবশূন্য মসজিদ গুলো ফুল বাগিচায় পরিণত হোক। প্রত্যেক মুসলমান পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার জন্য মনে প্রাণে আগ্রহী হয়ে উঠুক এবং তাদের জীবন যাপনে ইসলামের সৌন্দর্য্যে ভরপুর হয়ে উঠুক। বড়দেরকে অব্যশই ছোট শিশুদের প্রতি স্নেহশীল হতে হবে। তাদেরকে পরম মমতায় আগলে রেখে ইসলামের শিক্ষায় শিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। ফলে, তাদের মনে ছোট্ট বয়স থেকেই নামাজের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও ভালোবাসার জন্ম নিবে। যেই ভালোবাসার জন্য আল্লাহর রহমতের আশ্রয়ে থেকে তার প্রিয় বান্দাদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। ছোট বাচ্চাদের মসজিদ মুখী করার জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতে হবে। হতে পারে সেটা বিভিন্ন উপহার দেওয়ার মাধ্যমে। তবুও তারা মসজিদ মুখী হয়ে উঠুক। আল্লাহ আমাদের মনকে শান্ত এবং তার পথে অবিচল থাকার তৌফিক দান করুক এটাই কামনা করছি।
লেখক: মু, সায়েম আহমাদ
কলামিস্ট ও প্রাবন্ধিক
- বশেমুরবিপ্রবিতে র্যাগিংয়ের অভিযোগে ৪ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
- মাধবপুরে অবৈধভাবে তেল মজুদ করায় ব্যবসায়ীকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা
- আবারও বাড়তে পারে গ্যাসের দাম
- ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থপনা পরিচালক ও পরিচালক গ্রেফতার
- বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের কেলেংকারি ফাঁস
- এক সপ্তাহে দেশে সংক্রমণ বেড়েছে ৬০ শতাংশ
- ইউরোপে ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে করোনা, শনাক্ত ১০ কোটি
- রামগড়ে ত্রিপুরা স্টুডেন্টস ফোরামের ২৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
- পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে খানসামা থানা পুলিশের উদ্যোগে আনন্দ র্যালি
- পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষ্যে স্মারক নোট ও ডাকটিকেট উন্মোচন
- ১৯ অঞ্চলে ঝড়ের পূর্বাভাস
- মির্জাপুরে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু
- পদ্মা সেতুর মধ্য দিয়ে দেশ আজ এক নতুন যুগে প্রবেশ করেছে- শিক্ষামন্ত্রী
- কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই, বললেন প্রধানমন্ত্রী
- উদ্বোধন করা হলো স্বপ্নের পদ্মা সেতুর
- পদ্মা সেতুতে টোল দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- মির্জাপুরে সেতু ভেঙে জন দুর্ভোগ, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
- দেশে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭৩
- পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ঘিরে প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচির সময়সূচি
- কালীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ সেচ্ছাসেবক লীগের দপ্তর সম্পাদক গ্রেপ্তার
- নাসিরনগরে বন্যায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, খাবার পানি ও জ্বালানির তীব্র সঙ্কটে মানুষ
- এম এ আলম শুভ’র লেখা গানে বাজিমাত
- বানভাসিদের পাশে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়
- জনসভাস্থলে লাখো মানুষের ঢল
- পদ্মা সেতুর উদ্বোধনে মাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী
- মানুষের উল্লাসে বিএনপির মন খারাপ : ড. হাছান
- আওয়ামী লীগ জনগণের পাশে আছে, ছিলো, থাকবে- তথ্যমন্ত্রী
- স্বপ্নের পদ্মাসেতু অর্থনৈতিক ভিত্তির চালিকাশক্তি
- মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সময় এখনই
- সিলেটে বন্যার প্রভাবে মোমবাতির সংকট চট্টগ্রামে!
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাইকে মাস্ক পরার নির্দেশ
- নওগাঁয় ট্রাকচাপায় ৫ জন নিহত
- ৯ আরোহী নিয়ে রাশিয়ায় কার্গো বিমান বিধ্বস্ত
- পদ্মা সেতুর উন্মাদনা নিউইয়র্কেও
- আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরই উদ্বোধন করা হবে স্বপ্নের পদ্মা সেতু
- করোনায় শনাক্ত ১৩১৯, মৃত্যু একজন
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাতিক্রমধর্মী ছাগলের মেলা
- রামগড়ে আ’লীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
- করোনায় শনাক্ত ১৩১৯, মৃত্যু একজন
- ইউক্রেনের শিশুদের জন্য নোবেল পদক বিক্রি করলেন রুশ সাংবাদিক
- দুর্যোগে মানুষের পাশে নেই বিএনপি, শুধু বাগাড়ম্বর- তথ্যমন্ত্রী
- স্বপ্নের পদ্মাসেতু অর্থনৈতিক ভিত্তির চালিকাশক্তি
- রাষ্ট্রপতির সাথে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- খাদ্য নিরাপত্তা অক্ষুন্নতায় কৃষিজমি রক্ষা করুন- তথ্যমন্ত্রী
- মিয়ানমারে দ্রুত প্রত্যাবাসন চায় কক্সবাজার ক্যাম্পের রোহিঙ্গারা
- রামগড়ে মাদক বিরোধী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- একজন শেখ হাসিনা আছেন বলেই পদ্মা সেতু হয়েছে- তথ্যমন্ত্রী
- মানুষের উল্লাসে বিএনপির মন খারাপ : ড. হাছান
- কিশোরীর বাল্য বিবাহ পন্ড করল সচেতন সহপাঠী বন্ধুরা
- এসএসসি এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে ফের অনিশ্চয়তা
- রামগড় স্থলবন্দর পরিদর্শনে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব- মোস্তফা কামাল
- বন্যার্তদের পাশে আ. লীগের নেতাকর্মী ছাড়া অন্য দলের কেউ নেই- তথ্যমন্ত্রী
- রামগড়ে অসহায় ও দুঃস্থদের মাঝে বিজিবি’র অনুদান প্রদান
- প্রধানমন্ত্রীর ১০টি উদ্ভাবনী উদ্যোগ নিয়ে রামগড়ে কর্মশালা সম্পন্ন
- মির্জাপুরে ৩ ইউপিতে নৌকা ও ৩ ইউপিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী
- ভয়াবহ বন্যা দুর্ভোগের মাঝে উৎসব কতটা জরুরি?
- ধুনটে নদীতে নিখোঁজের ১৪ঘন্টা পর লাশ উদ্ধার
- পদ্মা সেতুর দুই থানা উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- শীতকালীন প্রকৃতি ও মানব জীবনের পরিবেশ দর্শন
- বাংলাদেশে ই-কমার্সের সমস্যা ও সম্ভাবনা
- বাঙালির জাতীয় জীবনে গৌরবময় ও ঐতিহ্যপূর্ণ দিন ২১ ফেব্রুয়ারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা
- ‘বিজয় দিবস’ আনন্দ ও আত্ম জিজ্ঞাসার প্রশ্নে
- সমাজের এক নিবেদিত প্রাণ শাপলা ত্রিপুরা
- উহান থেকে ঢাকা : প্রসঙ্গ কোভিড-১৯
- প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষায় জীববৈচিত্র্যের ভূমিকা
- হারিয়ে যেতে বসেছে যৌথ পরিবারের সুবিধা ও বন্ধন
- পথশিশুর ঠিকানা কি পথেই থেকে যাবে?
- জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি: শেখ হাসিনা দীর্ঘজীবী হোন
- ঢাকাই জামদানির জানা-অজানা
- ত্রিপুরা জনগোষ্ঠী ও সমকালীন ভাবনা
- শ্রমিকদের বঞ্চনার শেষ কোথায়?
- জাতির জনকের জন্ম শত বার্ষিকী, কিছু কথা কিছু প্রত্যাশা